TRENDING:

কৃষি আইনের প্রতিবাদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ বয়কট করছে তৃণমূল-সহ ১৬ দল

Last Updated:

এ দিন এই ১৬টি দলের যৌথ সিদ্ধান্ত বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি সাধারণতন্ত্র দিবসের ঘটনার তদন্তও দাবি করেছেন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#নয়াদিল্লি: কেন্দ্রীয় কৃষি আইনের বিরোধিতায় সংসদ অধিবেশনের প্রথম দিনে থাকছে না তৃণমূল। তৃণমূলের সঙ্গেই ওইদিন রাষ্ট্রপতির ভাষণ বয়কট করবে আরও ১৬টি দল। রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা গুলাম নবী আজাদ এ দিন এই ১৬টি দলের যৌথ সিদ্ধান্ত বিবৃতি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি সাধারণতন্ত্র দিবসের ঘটনার তদন্তও দাবি করেছেন।
advertisement

২৯ জানুয়ারি সংসদভবনে অধিবেশনের শুরুতে বক্তব্য রাখবেন রাষ্ট্রপতি। বিরোধিরা সুর শানাতে চাইছে এই অনুষ্ঠানে গড়হাজির থেকেই। এই প্রসঙ্গে আপ সাংসদ সিং বলেন, কালো কৃষি আইন নিয়ে প্রথম থেকেই সরব আম আদমি পার্টি। আর সেই বিরোধিতায় অনড় থাকতেই আমরা রাষ্ট্রপতির ভাষণ বয়কট করছি। আমাদের দাবি এই আইনকে সম্পূর্ণ ভাবে রদ করতে হবে। এই আইনকে মৃত্যু পরোয়না বলেও উল্লেখ করেন সঞ্জয় সিংহ। একই সুরে এই আইনের বিরোধিতা করছে শিবসেনা ডিএমকে, সিপিএম সকলেই।

advertisement

প্রসঙ্গত, এদিন দুদিনের বিধানসভা অধিবেশনে দ্ব্যার্থহীন ভাষায় এই আইনের সমালোচনা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি বলেন,কৃষকদের আন্দেলন সবার আন্দেলন। এখানে ডান বাম কিছু নেই ছোটখাটে বিভেদ থাকতে পারে, আদর্শগত মতপার্থক্য থাকতে পারে। তা বলে এই আইনের বিরোধীতায় কোনও অনৈক্য নেই। পাশাপাশি মমতার নিদান প্রয়োজনে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুক কেন্দ্র। এদিন প্রধানমন্ত্রীর ইস্তফার দাবিও তুলতে দেখা যায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুজো শেষ হতেই ঝাঁকে ঝাঁকে পদ্মার ইলিশ! জলের দরে টাটকা মাছ না খেলেই নয়
আরও দেখুন

রাজনৈতিক মহলের ব্যখ্যা লালকেল্লা তাণ্ডবের জেরে কৃষত আন্দোনলে যখন সামান্য হলেও দোলাচল, তখন বিরোধিদের একজোট হওয়া তাৎপর্যপূর্ণ। ইতিমধ্যেই পাঞ্জাব কেরলের মতো বেশ কয়েকটি রাজ্য এই আইন বাতিল করেছে। আইনের বিরোধিতা করা হয়েছে এই রাজ্যের বিধানসভা অধিবেশনেও। সব মিলিয়ে বিরোধিদের অস্ত্রে চাপে থাকছে কেন্দ্র।

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
কৃষি আইনের প্রতিবাদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ বয়কট করছে তৃণমূল-সহ ১৬ দল
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল