TRENDING:

প্রতিদিন মুরগির মাংস খাচ্ছেন, অজান্তেই এই রোগগুলো বাসা বাঁধছে কি শরীরে

Last Updated:

মুরগির মাংস প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়। এতে একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। ওজন তো বাড়ায়ই হার্টের উপরেও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
মুরগির মাংস বললেই অনেকের জিভে জল চলে আসে। আহা কী স্বাদ আর গন্ধ। রেড মিটের তুলনায় তো কয়েকগুণ উপকারিও। চর্বি কম থাকে, অথচ প্রোটিনে ভরপুর। তবে মুরগির মাংস প্রতিদিন খাওয়া উচিত নয়। এতে একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। ওজন তো বাড়ায়ই হার্টের উপরেও ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। ফুড পয়জনিং হওয়ার আশঙ্কাও থাকে। তাই প্রতিদিন মুরগির মাংস খেতে বারণ করা হয়।
advertisement

অত্যধিক প্রোটিন: দৈনিক ক্যালোরির ১০ থেকে ৩৫ শতাংশ প্রোটিন থাকা উচিৎ। কিন্তু মাথায় রাখতে হবে অত্যধিক প্রোটিন শরীরে ফ্যাট হিসেবে জমা হয়। এর ফলে ওজন বৃদ্ধি পায়। রক্তে লিপিডের মাত্রা বাড়ে। তাই প্রতিদিন মুরগির মাংস খাওয়া কখনওই উচিত নয়।

আরও পড়ুন: শুষ্ক ত্বকের হাত থেকে বাঁচতে কতক্ষণ স্নান করা উচিত? গরম জল না কি ঠান্ডা, জানুন

advertisement

হার্টের সমস্যা: খুব বেশি মুরগির মাংস খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। যা কার্ডিওভাসকুলার রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত। এইভাবে মুরগির মাংস এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ অন্যান্য পণ্য খাওয়া পরোক্ষভাবে কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়। এটা এমন এক স্বাস্থ্য সমস্যা যা মৃত্যুর কারণ হতে পারে।

ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে না: মুরগির মতো প্রাণী-ভিত্তিক প্রোটিন খুব বেশি গ্রহণ করলে স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখা কঠিন হতে পারে। বিভিন্ন রিপোর্ট অনুসারে, নিরামিষাশীদের সঙ্গে তুলনা করলে, যাঁরা প্রতিদিন মুরগির মাংস খান তাঁদের বিএমআই বেশি থাকে।

advertisement

আরও পড়ুন: পুরুষ বলে কি ত্বকের যত্ন নিতে নেই? শীতে এই ভুল করবেন না, রইল জেল্লা ফেরানোর উপায়

ফুড পয়জনিং: মুরগির মাংস হজম করা সহজ কথা নয়। ভাল ভাবে রান্না না করলে কিংবা শাকসবজি কাঁচা মাংসের সংস্পর্শে সালমোনেলা বা ক্যাম্পাইলোব্যাক্টারে আক্রান্ত হতে পারে। এই ব্যাকটেরিয়া মানবদেহে খারাপ প্রভাবের জন্য কুখ্যাত। কারণ গুরুতর অসুস্থতার কারণ হতে পারে।

advertisement

অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের সম্ভাবনা বেশি: পোল্ট্রিতে গবাদি পশুর উপর জোর করে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা একটি সাধারণ অভ্যাস। এই মাংস খেতে খেতে মানুষের শরীরও অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে ওঠে। কোনও ব্যক্তি সংক্রমণের আক্রান্ত হলে অ্যান্টিবায়োটিক নিতে হবে। কিন্ত শরীর অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী হয়ে উঠলে ওষুধ যেভাবে কাজ করার কথা সেভাবে কাজ করবে না। ফলে রোগও সারবে না।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ফাঁকা জায়গার লাগবে না, আমবাগানেই হচ্ছে কুইন্টাল কুইন্টাল ফলন! বিনা ব্যয়ে লাভ পাচ্ছেন চাষি
আরও দেখুন

(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
প্রতিদিন মুরগির মাংস খাচ্ছেন, অজান্তেই এই রোগগুলো বাসা বাঁধছে কি শরীরে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল