আরও পড়ুন- ধূমপান ছেড়ে বাঁচা অসম্ভব? এই ব্যায়ামে ভুল করেও আর মনে আসবে না ধূমপানের ইচ্ছা!
সম্প্রতি পুষ্টিবিদ ভুবন রাস্তোগি একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে আমন্ড দুধের (Almond Milk) প্রোটিন সমৃদ্ধ হওয়ার ভুল ধারণাকে উড়িয়ে দিয়েছেন। “গমের তুলনায় আমন্ডে প্রোটিনের ঘনত্ব বেশি, তবে ৩.৫ গ্রাম প্রোটিন পেতে, আপনাকে প্রায় ১৩-১৬টি বাদাম খেতে হবে,” লিখেছেন রাস্তোগি। তিনি আরও জানিয়েছেন, একজন ব্যক্তি ২০০ মিলি আমন্ড দুধে মাত্র ১-২ গ্রাম প্রোটিন পান। সেখানে ৩০ গ্রাম গমের রুটিতে ৩-৩.৫ গ্রাম প্রোটিন মেলে।
advertisement
ওটস মিল্ক সহ অন্যান্য উদ্ভিজ্জ দুধের মধ্যে তুলনা করেছেন। ওটস দুধেও প্রায় একই পরিমাণ প্রোটিন থাকে বাদাম দুধের মতোই (প্রতি ২০০ মিলিলিটারে ১-২ গ্রাম)। তাঁর মতে, সবথেকে ভালো বিকল্প হল সয়া দুধ। তিনি লিখেছেন, “সয়া দুধের প্রতি ১০০ মিলিলিটারে প্রায় ৩ গ্রাম প্রোটিন মেলে। ফলে ২০০ মিলিলিটারে সহজেই ৫-৬ গ্রাম প্রোটিন পেতে পারেন মানুষ।”
আরও পড়ুন- গাঁজা-ভাঙ খান নিয়ম মেনে, কাছে ঘেঁষবে না আর্থ্রাইটিস, পাইলস, অনিদ্রা বা মাইগ্রেন!
তবে শেষ পর্যন্ত, সমস্ত নিরামিষাশীদের দুধ খাওয়ার পরিবর্তে সরাসরি বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন রাস্তোগি। আর দুধ খাওয়ার খুব ইচ্ছে করলে চিনি না মিশিয়ে তা খাওয়া অভ্যাস করুন।