আরও পড়ুনঃ ঔষধি গুণে ভরপুর এই সবজি, ধারেকাছে ঘেঁষবে না পেটের রোগ! তবে মহিলাদের জন্য বিপজ্জনক
দোকানের কর্ণধার পরেশ বিশ্বাস জানান, “এই দোকান তিনি শুরু করেছিলেন মুরগির মাংসের দোকান হিসেবে। পরবর্তী সময়ে একদিন আচমকাই তাঁর মনে হয় তিনি এখানে চিকেন ফ্রাই-এর দোকান দেবেন। এমনি ভাবা, তেমনি কাজ। শুরু করা হয় ফ্রাই-এর দোকান।” বর্তমান সময়ে সন্ধ্যে নামলে তাঁর কর্মব্যস্ততা বেড়ে ওঠে কয়েকগুণ। দোকানের গ্রাহকদের ভিড় রীতিমতো উপচে পড়ে। ভিড় সামাল দিতে গিয়ে রীতিমতো নাজেহাল পরিস্থিতি হয় সকলের। একটা সময় তিনি একা দোকান করলেও। বর্তমানে তাঁর দুই ছেলে তার সঙ্গেই দোকান করে। ছেলেরা সহযোগিতা করায় কাজ অনেকটা সহজ হয়।
advertisement
কর্ণধারের এক ছেলে পাপন বিশ্বাস জানান যে, তাঁর বাবা এই দোকান শুরু করেছিলেন দীর্ঘ প্রায় ১৬ বছর আগে। বর্তমান সময়ে এই দোকান কিন্তু লোকের মুখে মুখেই ভাইরাল। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষেরা আসেন এই দোকানের মাংসের স্বাদ নিতে। দোকানের এক গ্রাহক রাজু মোদক জানান, “আমার বাড়ি জেলার অন্যত্র হলেও, আমি প্রায়শই এই দোকানে আসি চিকেন ফ্রাই খেতে। এই দোকানের চিকেন ফ্রাই-এর মধ্যে এক আলাদা স্বাদ রয়েছে। চিকেন ফ্রাই বানানোর পরে যে মশলাগুলো দেওয়া হয়। সেগুলি এর স্বাদ আরও বাড়িয়ে তোলে।”
বর্তমানে, সন্ধ্যা নামলেই বহু মানুষের ভিড় জমছে এই দোকানে। ভিড় সামাল দিতে গিয়ে রীতিমতো নাজেহাল পরিস্থিতি হচ্ছে দোকানের প্রত্যেকটি মানুষের। সন্ধ্যা থেকে শুরু করে একেবারে রাত পর্যন্ত চলছে এই দোকানের কর্মকাণ্ড। প্রতিদিন একই নিয়মে ধারাবাহিকভাবে এই পরিস্থিতি দেখতে পাওয়া যাচ্ছে এই দোকানে। তাই একটা কথা বলাই যায়। এই দোকান বর্তমান সময়ে জেলার বুকে বেশ অনেকটাই ভাইরাল।
Sarthak Pandit