TRENDING:

টাইপ-২ ডায়াবেটিস! নিরাময়ের চেয়ে ভাল প্রতিরোধ, দেখে নিন উপায়

Last Updated:

জীবনচর্যায় সামান্য কিছু পরিবর্তন করলেই ডায়াবেটিস আটকানো সম্ভব। ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমানোর কয়েকটি উপায় দেখে নেওয়া যাক এক নজরে ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: মিষ্টি খাওয়া বা খেতে ভালবাসা কোনও অপরাধ নয়। কিন্তু টাইপ-২ ডায়াবেটিস থাকলে এমন ভালবাসা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। টাইপ ২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির রক্তে শর্করার মাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকটা বাড়িয়ে দেয় যা অন্ধত্ব, কিডনির সমস্যা, হৃদরোগ এবং অন্য গুরুতর শারীরিক সমস্যার কারণ হতে পারে। ডায়াবেটিসের মতো অসুখ নিরাময়ের চেয়ে প্রতিরোধ করাই ভাল। জীবনচর্যায় সামান্য কিছু পরিবর্তন করলেই ডায়াবেটিস আটকানো সম্ভব। ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমানোর কয়েকটি উপায় দেখে নেওয়া যাক এক নজরে—
advertisement

জল পান

রাস্তাঘাটে সামান্য ঘোরাঘুরির পরই আমরা অনেক সময়ই সোডা এবং প্যাকেটজাত জুস বেছে নিই গলা ভেজানোর উপায় হিসেবে। এ ধরনের পানীয়ে প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে। তাই এ ধরনের পানীয় যতটা কম গ্রহণ করা যায় ততই ভাল। তার বদলে পিপাসা মেটাতে সাধারণ জল বেছে নেওয়াই ভাল। এতে শরীরে অতিরিক্তি চিনি যেমন প্রবেশ করবে না, তেমনই জল নিজেও রক্তে শর্করার ব্যবস্থাপনাকে সঠিক ভাবে পরিচালিত করতে পারে।

advertisement

আরও পড়ুন- নতুন পরিকল্পনায় বিশ্ব দখলের অভিপ্রায় এয়ার ইন্ডিয়ার, আসছে Vihaan.AI

প্রতিদিন ব্যায়াম

নিয়মিত শারীরিক সক্রিয়তা বজায় থাকলে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করা সম্ভব। এতে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি ঝরে যাবে। অতিরিক্ত চর্বি ঝরলে রক্তে শর্করার পরিমাণও কমে যাবে। ব্যায়াম, শরীরচর্চা কোষের ভিতরে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে শর্করার মাত্রা পরিচালনা করার জন্য ইনসুলিনের প্রয়োজনীয়তা কম হয়।

advertisement

ভিটামিন ডি

ভিটামিন ডি-এর অভাব টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকখানি বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে ভিটামিন ডি ওষুধ হিসেবে গ্রহণ করলে তা রক্তে শর্করা ব্যবস্থাপনের উন্নতি করতে পারে কি না তা নিয়ে এখনও গবেষণা চলছে। যাই হোক, শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ডি থাকা যে কোনও ভাবেই স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

advertisement

আরও পড়ুন- অমঙ্গলের আশঙ্কা দূর অস্ত! সুখ-সমৃদ্ধি উপচে পড়বে এই সব রাশির জাতক-জাতিকাদের জীবনে, জানুন কীভাবে

পুষ্টিকর খাদ্য

ভিটামিন, মিনারেল, কার্বোহাইড্রেট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণ করা সব সময়ই স্বাস্থ্যকর। ফাইবার-সমৃদ্ধ খাবার যেমন টম্যাটো, ফল, সবুজ শাক, মুসুর ডাল এবং গোটা শস্যজাত দ্রব্য যেমন গোটা চাল, ওটস এবং কিনোয়া। এগুলি ধীরে ধীরে শর্করা শোষণ করতে সাহায্য করবে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেবে।

advertisement

ধূমপান ত্যাগ

‘ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক’ এমন সতর্কবাণী তো আমরা হামেশাই শুনে থাকি। কিন্তু মনে রাখি না। তবে ধূমপান শুধুমাত্র শ্বাসযন্ত্রের রোগ বা ক্যানসারের কারণ তাই নয়, ধূমপানের কারণে ডায়াবেটিসের ঝুঁকিও বেড়ে যেতে পারে।

প্রক্রিয়াজাত খাবারে না

বাড়িতে রান্না করা খাদ্যই সব থেকে নিরাপদ। প্রক্রিয়াজাত খাদ্য বা প্রি-কুকড খাবার বাজার থেকে কিনে এনে খাওয়া মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ভাইফোঁটায় হিট 'আবার খাবো'! মালদহে বাজার গরম, ৬ থেকে ৩০ হরেক রকম মিষ্টি
আরও দেখুন

Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
টাইপ-২ ডায়াবেটিস! নিরাময়ের চেয়ে ভাল প্রতিরোধ, দেখে নিন উপায়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল