TRENDING:

Traditional Durga Puja: অষ্টমীর ভোগে মাগুর মাছ, ৫০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে একই মূর্তিতে পূজিত বৈকুণ্ঠপুরের জয়দুর্গা

Last Updated:

শের শাহের আমলেরও বহু আগে থেকে একই মূর্তিতে পূজিত হন বৈকুণ্ঠপুরের জয়দুর্গা। এখানে হয় না দেবীর বিসর্জন, দু'বছর অন্তর হয় অঙ্গরাগ

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বৈকন্ঠপুর,সায়নী সরকার: শের শাহের আমলেরও বহু আগে থেকে একই মূর্তিতে পূজিত হন বৈকুণ্ঠপুরের জয়দুর্গা। এখানে হয় না দেবীর বিসর্জন, দু’বছর অন্তর হয় অঙ্গরাগ। প্রায় ৫০০- ৬০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে একই প্রতিমায় পুজো হয়ে আসছে বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবারে। পুজোর ভোগেও রয়েছে নানা বিশেষত্ব। নিত্যপুজোয় হরেক কিসিমের মাছ দেওয়া হলেও, অষ্টমীর ভোগে নিবেদন করা হয় মাগুর মাছ।
advertisement

পূর্ব বর্ধমানের বৈকুণ্ঠপুরের বন্দ্যোপাধ্যায় পরিবার। শোনা যায়, এই পরিবারের এক সদস্য নদীর পারে পর্ণকুটিরে এই পুজো শুরু করেছিলেন। পরে বর্ধমানের মহারাজ কীর্তিচাঁদ স্বপ্নাদেশ পেয়ে দেবীর জন্য জমি দান করেন এবং তৈরি করে দেন মন্দির। তাই জয়দুর্গার সন্ধিপুজোয় রাজার নামেই আজও  সংকল্প হয়। পুজোর স্থান পরিবর্তন হলেও পুজোর নিয়মের বদল হয়নি। দেবী এখানে পঞ্চমুণ্ডির আসনে বিরাজমান। জয়দুর্গার প্রতিমা মাটি দিয়েই তৈরি। নির্দিষ্ট সময় অন্তর হয় অঙ্গরাগ। জয়দুর্গার মন্দিরে আজও তন্ত্রমতেই পুজোর রীতি।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
স্বাধীনতা আন্দোলনের গোপন ঘাঁটি ছিল এই কালীমন্দির! দেখে আসুন নিজের চোখেই
আরও দেখুন

সারাবছরই দেবীর নিত্যসেবা হয়। প্রতিদিনই নিয়ম করে দেবীকে ভোগ নিবেদন করা হয়। সন্ধ্যা আরতির পর দেওয়া হয় শীতলভোগ। পুজোয় বলি প্রথা আছে। দেবীর পছন্দের মাছের নানান পদ প্রতিদিনই নিয়ম করে ভোগে রাখা হয়। বন্দ্যোপাধ্যায় বাড়ির বর্তমান সদস্যরা এখন দেশের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছেন, বছরভর ব্যস্ত থাকলেও পুজোর চারদিন সকলে একত্রিত হন বৈকুন্ঠপুরে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Traditional Durga Puja: অষ্টমীর ভোগে মাগুর মাছ, ৫০০ বছরেরও বেশি সময় ধরে একই মূর্তিতে পূজিত বৈকুণ্ঠপুরের জয়দুর্গা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল