খোলা জানলা—
শীতের সময়ও জানলা খুলে রাখা দরকার। তবে তা সকাল বেলা। সূর্যের আলো যতটা সম্ভব ঘরের ভিতর ঢুকলে সারাদিন ঘর তরতাজা থাকবে। থাকবে খানিকটা গরমও।
পুরু পর্দা—
শীতকালে জানলা, দরজায় ভারি এবং গাঢ় রঙের পর্দা লাগানো প্রয়োজন। এতে বাইরের ঠান্ডা উত্তুরে হাওয়া ঢুকতে বাধা পাবে। দীর্ঘক্ষণ ঘরের উষ্ণতা বজায় থাকবে।
advertisement
মেঝেয় কার্পেট—
বসার বা শোবার ঘরের মেঝেতে শীতকালে কার্পেট পেতে রাখলে ঘরের উষ্ণতা বজায় থাকবে। সাধারণ মার্বেল বা মোজাইকের মেঝে শীতকালে ঠান্ডা হয়ে থাকে। মোটা কার্পেট পাতা থাকলে তা পায়ে লাগবে না। ঠান্ডাও উঠবে না। তবে ঘর সাজিয়ে-গুছিয়ে রাখতে পাটি, মাদুর, শতরঞ্জিও পেতে রাখা যেতে পারে।
গরম জলের ব্যাগ—
খুব শীত করলে রাতে ঘুমানোর সময় গরম জলের ব্যাগ কাছে রাখা যেতে পারে। এতে যেমন শরীর গরম থাকবে, তেমনই ভাল ঘুমও আসবে।
আরও পড়ুন : স্ত্রী লম্বা বলে সঙ্কোচে ভোগেন? আপনার জন্য রইল কিছু টিপস
জানলায় প্লাস্টিকের মোড়ক—
অনেক সময় জানলা বন্ধ করার পরও কোনও না কোনও ফাঁক দিয়ে ঠান্ডা হাওয়া ঢুকতে থাকে। সে ক্ষেত্রে জানলায় প্লাস্টিক মুড়ে রাখা যেতে পারে।
স্নানঘরের উষ্ণতা—
স্নানঘর যদি শোওয়ার ঘর লাগোয়া হয়, তবে এক বিশেষ কৌশল করা যেতে পারে। শোওয়ার ঘরের দরজা প্রথমে বন্ধ করে নিতে হবে। তারপর স্নানঘরে গরম জলে স্নান করার পর স্নানঘরের দরজা খুলে রাখতে হবে। এতে স্নানঘরের উষ্ণ বাষ্প ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে ঘরটাকে উষ্ণ করে তুলবে।
উষ্ণ কম্বল—
শোওয়ার ঘরে মোটা উষ্ণ কম্বল ব্যবহার করতে হবে। বিছানা, সোফা বা চেয়ারে পুরু, উষ্ণ ঢাকা পেতে রাখা যেতে পারে। ঘরের দরজা বন্ধ করে রাখা যেতে পারে।
(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)