যথাযথ ফাউন্ডেশন এবং কারেক্টিং: সকালের মেকআপ সবসময়ই তরতাজা এবং নিখুঁত হতে হয়। এ জন্য স্কিন টোনের কাছাকাছি কনসিলার দিয়ে ডার্ক স্পট বা ডার্ক সার্কেল ঢেকে দিতে হবে শুরুতেই। এরপর হাতের ফাউন্ডেশন এবং ফেস ক্রিম ব্লেন্ড করে লাগাতে হবে মুখে। এ জন্য স্পঞ্জ বা ব্রাশ ব্যবহার করা যায়। এবার হালকা করে লিপস্টিক লাগিয়ে নিলেই মেকআপ শেষ।
advertisement
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: অফিসে বেরোতে দেরি হয়ে গিয়েছে। মেকআপ করার সময় নেই হাতে। এই পরিস্থিতিতে চোখের নিচে, মুখের কোণে এবং নাকের কাছে ছোট কনসিলার, বিশেষ করে ব্রাশ দিয়ে ড্যাব করে নিতে হবে। তাহলেই নিখুঁত দেখতে লাগবে।
ক্রনোলজি: সঠিক ক্রম অনুসরণ না করলে মেকআপ সর্বাঙ্গসুন্দর হয় না। এটা মাথায় রাখতে হবে। সাধারণত বেস মেকআপ দিয়েই সাজ শুরু হয়। সৌন্দর্য বিশেষজ্ঞরা বলেন, সবার প্রথমে চোখ এবং ভুরু এঁকে নিতে হবে। তারপর একে একে ব্যবহার করতে হবে ফাউন্ডেশন, কনসিলার এবং পাউডার। তবেই মেকআপ হবে নিখুঁত এবং চটকদার।
আরও পড়ুন: Diabetes Control Tips: দিনে ৮ বারের বেশি প্রস্রাব! এখনই সাবধান হন, শরীরে ডায়াবেটিসের থাবা বসাতে পারে
মাল্টি ইউজ মেকআপ: মাল্টি-ইউজ মেকআপ প্রোডাক্ট এবং স্টিক মেকআপ হাতেই মিশিয়ে নেওয়া যায়। ব্যবহার করা সহজ। এবং যে কোনও সাজের সঙ্গে মানিয়ে যায়। চোখের মেকআপের জন্য, আইশ্যাডো স্টিকগুলি দুর্দান্ত। আঙুল দিয়েই ব্যবহার করা যায়। ব্রাশ নিয়ে ঘোরার কোনও দরকার নেই। তাছাড়া এগুলোতে নিখুঁত এবং মনের মতো মেকআপ পাওয়া যায়।
আরও পড়ুন: Health Tips: হাতে এই তিন ধরনের সমস্যা! ভুলেও এড়িয়ে গেলে High Cholesterol সব শেষ করে দিতে পারে
হালকা রাখাই ভাল: ক্যাটস-আই কিংবা চিকবোনে কনট্যুরিং করার লোভ সবাই সামলাতে পারে না। তবে রিয়েলেস্টিক লুকের জন্য হালকা মেকআপই ভাল। বিশেষ করে ব্যবসা বা কর্মক্ষেত্রে। টিন্টেড ময়েশ্চারাইজার বা স্পট কনসিলার, ভরাট ভুরু, নরম-বাদামি আইশ্যাডো, একটি ক্রিম ব্লাশ এবং ঠোঁটে হালকা লিপস্টিকই আভিজাত্যে মোড়া লুক এনে দেবে।