TRENDING:

মাইগ্রেনের যন্ত্রণায় নাজেহাল? এই দুই সুস্বাদু খাবারেই আরাম! জানলে চমকে যাবেন

Last Updated:

পিঠের ব্যথা, ক্লান্তি, ঠান্ডা, জ্বর, জয়েন্টে ব্যথা এবং অস্থিরতা নিমেষের মধ্যে সেরে যায় এই দুই উপাদান একসঙ্গে খেলে। প্রবীণরা মনে করেন, সমস্ত রকমের ব্যথার মহৌষধ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
দুধ আর জিলিপি। গরম দুধে ডুবিয়ে জিলিপিতে কামড়। আহা! স্বর্গীয় স্বাদে চোখ বুজে আসে। শীতকালেই এই জিনিসটা সবচেয়ে বেশি খাওয়া হয়। মিষ্টির দোকানে তো বটেই, অনুষ্ঠান বাড়িতেও অতিথি আপ্যায়নে হাজির থাকে। এ এক আশ্চর্যজনক কম্বো। বিশ্বাস করা হয়, এই দুটো জিনিস একসঙ্গে খেলে ঠান্ডা কম লাগে। শরীর শক্তি পায়। সোজা কথায়, শীতে উষ্ণতা দেয় দুধ জিলিপি। শুধু ভারতেই নয়, গরম দুধের সঙ্গে স্পাইরাল ডেজার্টের এই কম্বো পাকিস্তানেও সমান জনপ্রিয়।
advertisement

আমাদের পূর্বপুরুষরা কী বলেন: তেলে ভেজে চিনির রসে ডুবিয়ে তৈরি হয় জিলিপি। তাই শরীরের জন্য এটা স্বাস্থ্যকর নয় মোটেই। কিন্তু বিশ্বাস করা হয়, গরম দুধের সঙ্গে জিলিপি খেলে পিঠের ব্যথা, ক্লান্তি, ঠান্ডা, জ্বর, জয়েন্টে ব্যথা এবং অস্থিরতা নিমেষের মধ্যে সেরে যায়। প্রবীণরা মনে করেন, সমস্ত রকমের ব্যথার চিকিৎসায় দুধ আর জিলিপি মহৌষধ। বিশ্বের সেরা নিরাময় সমাধান।

advertisement

আরও পড়ুন: অতিরিক্ত ঘামের কারণে টাক পড়তে পারে! চুলের গোড়া মজবুত হবে সহজেই, রইল টিপস

স্বাস্থ্য উপকারিতা: প্রবীণদের সঙ্গে একমত বিশেষজ্ঞরাও। তাঁরা বলছেন, দুধ জিলিপির এই কম্বো স্ট্রেস হরমোনের উপর ম্যাজিকের মতো কাজ করে। উদ্বেগ, দুশ্চিন্তা কমায়। স্মৃতিশক্তি বাড়ে। শুধু তাই নয়, গরম দুধের সঙ্গে জিলিপি মাইগ্রেনের মাথাব্যথা কমাতেও দারুণ কাজ করে।

advertisement

স্বাদের পাশাপাশি ওজন বাড়াতেও দুধ জিলিপি খাওয়া হয়। গায়ে চর্বি লাগাতে রোগাপাতলা লোকেদের দুধ জিলিপি খাওয়ার পরামর্শ দেন মা-ঠাকুমারা। আসলে জিলিপিতে ক্যালোরির পরিমাণ বেশি। এটাই ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞরা আরও মনে করেন, শীতে গরম দুধের সঙ্গে জিলিপি খেলে হাঁপানি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

advertisement

আরও পড়ুন: রোদে বেরোলেই সানস্ক্রিন? কিন্তু অ্যালার্জি হলে কোন কোন বিষয় মাথায় রাখবেন? জানুন

কখন খাওয়া উচিত: বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দুধ জিলিপি অবশ্যই সকালে প্রাতঃরাশ হিসেবে খাওয়া উচিত। এটা অনেকক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। কেন না, জিলিপি তৈরি করতে ময়দা ও দুধ মিশিয়ে প্রথমে ব্যাটার তৈরি করতে হয়। সঙ্গে লাগে তেল বা ঘি, চিনি এবং জাফরান। তারপর কাপড়ে ব্যাটার নিয়ে গরম রসে দিতে হয় ব্যাটার। তবে হ্যাঁ, খাওয়ার সময় দুধও গরম করে নিতে হবে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
মাইগ্রেনের যন্ত্রণায় নাজেহাল? এই দুই সুস্বাদু খাবারেই আরাম! জানলে চমকে যাবেন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল