পাউট বা ডাক ফেস: এই ধরনের ভঙ্গি বেশ প্রচলিত, কিন্তু তা মোটেও ভালো না! যাঁরা এই ধরণের মুখভঙ্গিমায় সেলফি তুলতে পছন্দ করেন, তাঁরা স্বাধারণত অতিরিক্ত মাত্রায় আবেগপ্রবণ, অস্থির ও স্নায়ুবিকভাবে দুর্বল মানুষ হন।
ক্যামেরার দিকে সরাসরি তাকিয়ে সেলফি : এক্ষেত্রে মানুষটি আত্মবিশ্বাসী।
সেলফি তোলার সময় হাসি: এভাবে যাঁরা সেলফি তোলেন তাঁরা নতুন অভিজ্ঞতা পছন্দ করেন এবং সেটা প্রকাশে লজ্জা পান না। তারা বন্ধুসুলভ ও ভাল সঙ্গী হতে পারেন। হাসিখুশি স্বভাবের, মন খুলে হাসতে পছন্দ করেন।
advertisement
দ্রুত ভঙ্গি পরিবর্তন করা: অনেকেই দ্রুত অঙ্গভঙ্গি পরিবর্তন করে সেলফি তোলেন। সেগুলো দেখতে বেশ মজারও হয়। এই ধরনের মানুষ খুব আমুদে হন, জীবনটা এনজয় করতে ভালবাসেন!
পেছনে বিস্তীর্ণ দৃশ্যপট: যদি সেলফিগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আসপাশের বিষয় কেন্দ্রিক হয় তাহলে সে অনেকটাই ‘জাহির করা’ ধরনের মানুষ। এই ধরনের মানুষ সবসময় পৃথিবীকে জানানোর চেষ্টায় থাকেন যে–– সে কতটা ভাল জীবনযাপন করছেন, কত সুন্দর জায়গায় যাচ্ছেন, কত ভাল ভাল খাচ্ছেন।
আসপাশের দৃশ্যপট কম: যাঁদের সেলফি-তে চারদিকের পরিবেশ কম থাকে বা থাকেই না, তাঁরা ব্যক্তিগত জীবনের গোপনীয়তাকে খুব বেশিরকম প্রাধান্য দেন।
ক্যামেরা উঁচু করে বা টপ অ্যাঙ্গেলে ছবি তোলা: অনেকেই ক্যামেরা উঁচু করে সেলফি তোলেন। কারণ তারা জানেন, এটা ছবি তোলার সবচেয়ে ভালো কোণ। এই ধরনের মানুষ আত্মপ্রিয় ও নিজের প্রতি মনোযোগী। এর একটা ভালো দিকও আছে! এঁরা জানেন, কোন কাজ কীভাবে সম্পন্ন করতে হবে।