এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের আশঙ্কাও কমায় শিমের গুণ। ভিটামিন বি-১ প্রচুর পরিমাণে থাকায় ভেন্ট্রিকুলার ফাংশন ভাল থাকে। প্রচুর ফাইবার থাকায় পরিপাক ক্রিয়ায় সহায়ক। কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, অম্বল, বদহজমও দূর হয়। গা বমি ভাব, আলসার, ডায়রিয়া, কৃমির সমস্যার সমাধানও লুকিয়ে শিমে। শিমের ভিটামিন ডি, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ভাল রাখে শরীরের হাড়ের স্বাস্থ্য। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে ভাল রাখে দাঁতও। শিমের পটাশিয়াম দেহের পেশি মজবুত করে এবং নালস ক্র্যাম্পের সমস্যা সারায়।
advertisement
আরও পড়ুন : আজ রাসপূর্ণিমা! কত ক্ষণ থাকবে এই পুণ্যতিথি? পঞ্জিকা বলছে…
শিমের ম্যাঙ্গানিজ ও জিঙ্ক ফুসফুস ভাল রাখে। কমায় শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা। তাছাড়া শিমের অ্যামাইনো অ্যাসিড হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে। ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও শিম জুড়িহীন। কারণ এর কমপ্লেক্স কার্বস চোখের খিদে নিয়ন্ত্রণ করে। তাই শারীরিক সমস্যা থেকে সুস্থ থাকতে শীতকালে চুটিয়ে শিম খান। এই লতার পাতা বা শাক, ফুলও কিন্তু খাওয়া যায়।