বাড়ির চারপাশে বা স্কুলে আপনার সন্তানের নিশ্চয়ই বেশ কয়েক জন বন্ধু থাকবে৷ আপনি সন্তানের কাছে বন্ধুর বিকল্প হয়ে উঠতে পারবেন না৷ কিন্তু বন্ধুর মতো কাছাকাছি এসে জানতে পারেন ওদের সমস্যা, উদ্বেগ ও কৌতূহলের কথা৷
সম্পূর্ণ এড়িয়ে না গিয়ে সেক্স, পিরিয়ডস-সহ মানবশরীরের আরও তথাকথিত ‘নিষিদ্ধ’ দিকগুলি নিয়ে মূল ধারণা তৈরি করুন সন্তানের মনে৷ ওর বয়সের কথা মাথায় রেখে সহজভাবে বুঝিয়ে বলুন৷ সন্তানের নিজের ভালর জন্য শিখিয়ে দিন সুস্পর্শ আর কুস্পর্শের তফাৎ৷ সে সময় বোঝাতে গিয়েই অনেক সত্য প্রকাশিত হবে ওর সামনে৷
advertisement
যখন এই বিষয়গুলি নিয়ে জানাবেন, বাচ্চার সঙ্গে লুকোচুরি না করে সহজভাবে কথা বলুন৷ নির্দিষ্ট প্রসঙ্গে শুধুমাত্র সঠিক তথ্যই দিন৷ যদি উত্তর দিতে অসুবিধে হয়, এক বা দু’দিন সময়ে চেয়ে নিন৷ তার পর উত্তর দিন৷ সবথেকে বড় কথা, এই বিষয়গুলি নিয়ে কৌতূহলের জন্য বাচ্চাকে তিরস্কার করবেন না৷ ভুলে যাবেন না নিজের শৈশব-কৈশোরের কথাও৷