TRENDING:

শীতে খুসখুসে কাশি হতেই পারে, উপশমে সঙ্গে থাক এই ঘরোয়া টোটকাগুলো!

Last Updated:

কে ঠাণ্ডা হাওয়া, ওয়েদার চেঞ্জ, অন্য দিকে দূষণ, যার ফলে খুসখুসে কাশি খুব স্বাভাবিক বিষয়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
উৎসবের মরশুম শেষ হয়েছে সবেমাত্র। দুর্গাপুজো, দীপাবলীতে আলোর রোশনাইয়ে, ধোঁয়ায় ঢেকেছে আকাশ। আলোয় আলোয় পুজোর আনন্দ কেটে গেলেও কাশি, সর্দি, নিঃশ্বাসে সমস্যা হওয়ার মতো একাধিক শাররীরিক সমস্যা এই সময়ে শুরু হতে পারে অনেকের। কারণ বায়ুদূষণ। দিল্লির পাশাপাশি দেশের একাধিক শহরে, এমনকি গ্রামাঞ্চলেও বায়ুদূষণের মাত্রা অনেকটাই বেশি। পাশাপাশি শীতকালে এর মাত্রা বাড়ে। একে ঠাণ্ডা হাওয়া, ওয়েদার চেঞ্জ, অন্য দিকে দূষণ, যার ফলে খুসখুসে কাশি খুব স্বাভাবিক বিষয়। এবং এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হয়। তাই গলা ঠিক রাখতে, এই সময় কাশি থেকে মুক্তি পেতে বাড়িতেই এই টোটকাগুলো ট্রাই করা যেতে পারে।
advertisement

১. মধু

এমনিতেই ওয়েদার চেঞ্জের সময়, ঠাণ্ডা লাগা থেকে মুক্তি দেয় মধু। যা বহু বছর ধরে সর্দি-কাশি কমাতে ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস, অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল ও অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি উপাদান থাকে যা গলায় জমা সর্দি দূর করতে সাহায্য করে। এমনকি চিকিৎসকরা সমীক্ষায় দেখেছেন, সর্দি-কাশি কমানোর যে কোনও ওষুধের থেকে মধু বেশি কার্যকরী। গলা খুসখুস করলে চায়ের সঙ্গে দু'চামচ মধু বা গরম জল ও লেবুর সঙ্গে দু'চামচ মধু খেলে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। খুসখুসে কাশি কমতে পারে।

advertisement

২. নুন জলে গার্গল

ফুসফুসে মিউকাস নষ্ট করে, পাশাপাশি ন্যাসাল প্যাসেজ পরিষ্কার হয় নুন জলে গার্গল করলে। কাশি থাকলে এক কাপ ঈষৎ উষ্ণ জলে ১/৪ চা চামচ নুন দিয়ে, তা দিয়ে গার্গল করলে খুব তাড়াতাড়ি উপশম মিলবে। দিনে অনেকবার করলে আরও ফল পাওয়া যাবে। তবে, কোনও বাচ্চার ক্ষেত্রে এটি প্রয়োগ না করাই ভালো। কারণ বাচ্চারা গার্গল করতে গিয়ে নুন জল খেয়ে নিতে পারে। যা ক্ষতি করতে পারে তাদের পেটে।

advertisement

৩. আদা

কাশি বা সর্দি হলে আদার রস খেলে তা খুব উপকার করে। আদা থেঁতো করে অনেকেই চায়ে দিয়ে দেন। সেই চা খেলেও কাশি কমে। আবার যদি কেউ চা না খান, তা হলে এমনি জলে আদা ফুটিয়ে তা খেলে বা মধু ও গোলমরিচের সঙ্গে সরবতের মতো করে খেলে উপশম মিলতে পারে। তবে, বেশি আদা খাওয়া ভালো না, কারণ এটি পেটের সমস্যা তৈরি করে ও হার্ট বার্নও করে। তাই সামান্য আদা দিয়ে দিনে একবার কয়েকদিন চা বা সরবত খেলে উপশম পাওয়া যেতে পারে।

advertisement

৪. পিপারমিন্ট বা পুদিনা

সকলেরই জানা পিপারমিন্ট বা পুদিনায় মেন্থল থাকে যা নাকে সর্দি জমলে ন্যাসাল এরিয়া পরিষ্কার করে বা গলায় সর্দি জমলেও তা পরিষ্কার করে দেয়। কাশতে কাশতে গলা ব্যথা হয়ে গেলে পুদিনা সেই ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। দিনে ২-৩ বার পুদিনা দিয়ে বানানো চা খেলে কাশিও কমতে পারে, গলা ব্যথাও বা অস্বস্তিতেও উপশম মিলতে পারে।

advertisement

৫. ইউক্যালিপটাস

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

ইউক্যালিপটাস এসেনশিয়াল অয়েলও এ ক্ষেত্রে খুবই উপকারী। তাড়াতাড়ি ফল পেতে নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে বুকে ও গলায় মালিশ করলে উপশম মিলতে পারে। যদি তা না হয়, ইউক্যালিপটাস এসেনশিয়াল অয়েলের স্টিম নিলেও নাক ও গলা পরিষ্কার করে যায়।

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
শীতে খুসখুসে কাশি হতেই পারে, উপশমে সঙ্গে থাক এই ঘরোয়া টোটকাগুলো!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল