আরও পড়ুন: সম্রাজ্ঞী হয়েও এই কারণেই উজ্জ্বল প্রসাধনী ছেড়ে আপন করেছিলেন সাদা শাড়িতে হিরের দ্যুতিকে
শেয়ারিং
আপনার সন্তানকে জিনিস শেয়ার (Sharing) করতে শেখান। আপনার যদি একাধিক সন্তান থাকে, তাহলে তাদের নিজেদের মধ্যে খেলনা এবং চকলেটের মতো জিনিস ভাগ করে নিতে বলুন। তাদের বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে শেখান। এতে ভবিষ্য়তে শিশুর মধ্য়ে সহানুভূতি (Kindness) তৈরি হবে।
advertisement
কৃতজ্ঞতা
একটি শিশুকে কৃতজ্ঞতার (Thanking) গুরুত্ব জানতে হবে। বন্ধুদের বা বড়দের কাছ থেকে কোনো সাহায্যের বিনিময়ে তাকে ধন্যবাদ বলতে শেখান। তাদের কাছে ধন্যবাদ নোট লেখাও শেখাতে পারেন। তাদের প্লিজ (Please) বলা রপ্ত করান। এর ফলে তারা বুঝবে ইচ্ছে হলেই সব পাওয়া যায় না।কোনও ভুল করলে তাদের স্য়রি (Sorry) বলা শেখান। তাদের বলুন ভুল করলে ক্ষমা চাইতে হয়। ক্ষমা চাইলে কেউ ছোট হয়ে যায় না, এই বোধ তৈরি হওয়া জরুরি।
আরও পড়ুন: লক্ষ লক্ষ যুবকের আশায় জল ঢেলে স্থগিত হল ভারতীয় সেনাবাহিনীর নিয়োগ প্রক্রিয়া
দান
অভাবী কাউকে দান করার ইচ্ছা ছোট থেকেই শিশুর মধ্য়ে আনতেহবে।কেন তাকে দান করতে হবে তার কারণ সম্পর্কে বোঝান। তাকেই বলুন দান করার জন্য খেলনা এবং কাপড় বেছে নিতে।
পশুপ্রেম
পশুপ্রেমও (Animal Love) একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যেসব শিশুকে পশুদের প্রতি ভালবাসা ও যত্ন নিতে শেখানো হয় তারা বড় হয়ে আরও সংবেদনশীল মানুষ হয়। তাদের যত্ন নেওয়া, প্রতিদিন তাদের খাওয়ানো, সেই সঙ্গে পশুপাখির আশ্রয়স্থল পরিদর্শন করা সবটাই ফলপ্রসূ। মনে রাখবেন, শিশুমন অনেক তাড়াতাড়ি সবকিছু শিখে নেয়। তাই খারাপ থেকে দূরে রাখা আর ভালর দিকে নিয়ে যাওয়া- সবটাই দরকার।