TRENDING:

Gastroparesis: অল্প খাওয়ার পরেই বমি ভাব, পেট ভার? অজান্তেই বড় রোগ বাঁধাচ্ছেন না তো? জানুন

Last Updated:

Gastroparesis: এই রোগের বিষয়ে পরামর্শ দিচ্ছেন বেঙ্গালুরুর ইলেকট্রনিক সিটির কাবেরী হাসপাতালের কনসালট্যান্ট গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ও হেপাটোলজিস্ট ডা. রাকেশ শৃঙ্গেরী।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বেঙ্গালুরু: গ্যাস্ট্রোপেরেসিস হল এমন একটি অবস্থা বা সিন্ড্রোম, যেখানে পেট খালি থাকার সময়টা দীর্ঘায়িত হতে থাকে কোনও রকম কাঠামোগত ভাবেই। এর অন্যতম উপসর্গ হল স্বল্প পরিমাণ খাবার খাওয়ার পরেই অবসন্ন লাগা, বমি-বমি ভাব, হার্ট বার্ন, পেট ফোলা, পেট ব্যথা এবং পেট ভার লাগতে থাকে। এর নানাবিধ কারণ থাকে এবং এটা সাধারণত ডায়াবেটিসের রোগীদের মধ্যেই দেখা যায়। আবার বহু রোগীদের ক্ষেত্রে সমস্যা নির্ণয় করা যায় না। এটা ইডিওপ্যাথিক গ্যাস্ট্রোপেরেসিস নামে পরিচিত। রোগ নির্ণয়ের জন্য নানা রকম টেস্ট আছে। গ্যাস্ট্রোপেরেসিসের রোগীদের খাবার খাওয়ার ক্ষমতা কমে। ফলে ক্যালোরি এবং ভিটামিন-মিনারেলের ঘাটতি হয়। ডায়েট ও জীবনযাপনের মাধ্যমে এটা নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এই প্রসঙ্গে পরামর্শ দিচ্ছেন বেঙ্গালুরুর ইলেকট্রনিক সিটির কাবেরী হাসপাতালের কনসালট্যান্ট গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট ও হেপাটোলজিস্ট ডা. রাকেশ শৃঙ্গেরী।
গ্যাস্ট্রোপেরেসিস
গ্যাস্ট্রোপেরেসিস
advertisement

ডায়েট ও জীবনযাপনজনিত পরামর্শ:

দিনে ৪-৫ বার অল্প অল্প করে বারবার খাবার খেতে হবে।

খাবার খাওয়ার সময় তরল কিছু পান করতে হবে।

আরও পড়ুন: ধূমপান ছাড়তে চাইছেন অথচ পারছেন না? নানা সমস্যা এড়িয়ে কীভাবে সফল হবেন? জানুন

ফ্যাট ও ফাইবারের পরিমাণ কম, এমন ডায়েট অনুসরণ করা উচিত।

advertisement

ব্রোকোলি, বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম ও বিনসের মতো ফাইবার সমৃদ্ধ সবজি এড়িয়ে চলা উচিত।

ফল এবং সবজির বীজ ও খোসা এড়িয়ে চলতে হবে।

চিজ, ক্রিম, অতিরিক্ত তেল ও মাখনের মতো ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত নয়।

আরও পড়ুন: গরমে অসুস্থ হচ্ছে শিশুরা! সুরক্ষার কৌশল জানালেন চিকিৎসকরা, জানুন কী তাঁদের পরামর্শ

advertisement

খাবার খাওয়ার পরে হালকা শারীরিক কসরত করতে হবে। কার্যকর ভাবে উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য হাঁটতে হবে।

প্রতিদিন মাল্টিভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়া উচিত।

খাবার খাওয়ার পরে ২ ঘণ্টার মধ্যে শুয়ে পড়া ঠিক নয়।

কার্বোনেটেড পানীয় এড়িয়ে চলা উচিত।

তামাকজাত দ্রব্য ও অ্যালকোহল সেবন ঠিক নয়।

গ্যাস্ট্রোপেরেসিসের রোগীদের পাকস্থলীতে তরল পদার্থ বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না। তাই ডায়েটে বা খাবারে তরল নিউট্রিয়েন্ট উপাদানের পরিমাণ বাড়াতে হবে। এতে রোগীর দেহে পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে। এই কারণে শক্ত খাবারকে ব্লেন্ডারে দিয়ে পিষে স্যুপ অথবা পিউরি বানাতে হবে। এতে রোগীর দেহের তরল খাবারের ঘাটতি পূরণ হবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Gastroparesis: অল্প খাওয়ার পরেই বমি ভাব, পেট ভার? অজান্তেই বড় রোগ বাঁধাচ্ছেন না তো? জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল