ডায়েট ও জীবনযাপনজনিত পরামর্শ:
দিনে ৪-৫ বার অল্প অল্প করে বারবার খাবার খেতে হবে।
খাবার খাওয়ার সময় তরল কিছু পান করতে হবে।
আরও পড়ুন: ধূমপান ছাড়তে চাইছেন অথচ পারছেন না? নানা সমস্যা এড়িয়ে কীভাবে সফল হবেন? জানুন
ফ্যাট ও ফাইবারের পরিমাণ কম, এমন ডায়েট অনুসরণ করা উচিত।
advertisement
ব্রোকোলি, বাঁধাকপি, ক্যাপসিকাম ও বিনসের মতো ফাইবার সমৃদ্ধ সবজি এড়িয়ে চলা উচিত।
ফল এবং সবজির বীজ ও খোসা এড়িয়ে চলতে হবে।
চিজ, ক্রিম, অতিরিক্ত তেল ও মাখনের মতো ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত নয়।
আরও পড়ুন: গরমে অসুস্থ হচ্ছে শিশুরা! সুরক্ষার কৌশল জানালেন চিকিৎসকরা, জানুন কী তাঁদের পরামর্শ
খাবার খাওয়ার পরে হালকা শারীরিক কসরত করতে হবে। কার্যকর ভাবে উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য হাঁটতে হবে।
প্রতিদিন মাল্টিভিটামিন ট্যাবলেট খাওয়া উচিত।
খাবার খাওয়ার পরে ২ ঘণ্টার মধ্যে শুয়ে পড়া ঠিক নয়।
কার্বোনেটেড পানীয় এড়িয়ে চলা উচিত।
তামাকজাত দ্রব্য ও অ্যালকোহল সেবন ঠিক নয়।
গ্যাস্ট্রোপেরেসিসের রোগীদের পাকস্থলীতে তরল পদার্থ বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না। তাই ডায়েটে বা খাবারে তরল নিউট্রিয়েন্ট উপাদানের পরিমাণ বাড়াতে হবে। এতে রোগীর দেহে পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে। এই কারণে শক্ত খাবারকে ব্লেন্ডারে দিয়ে পিষে স্যুপ অথবা পিউরি বানাতে হবে। এতে রোগীর দেহের তরল খাবারের ঘাটতি পূরণ হবে।