কিউয়ি:
এই ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি পাওয়া যায়। আর এই ভিটামিন প্লেটলেট কাউন্ট বাড়াতে দারুণ সহায়ক। শুধু তা-ই নয়, কিউয়ি আবার অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর। যা সেল অক্সিডেশন প্রতিরোধ করে এবং প্লেটলেটের স্বাভাবিক ক্রিয়াকলাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে।
পেঁপে:
পেঁপের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে উৎসেচক এবং পুষ্টি উপাদান থাকে। যা প্লেটলেটের উৎপাদন বাড়াতে সহায়তা করে। এর পাশাপাশি পেঁপে ভিটামিন এবং মিনারেলের দারুণ উৎস। এর ফলে এই ফল দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম।
advertisement
আমলকি:
আমলকির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এটি শ্বেত রক্তকণিকা এবং প্লেটলেটের উৎপাদন বৃদ্ধি করে। প্রাকৃতিক ইমিউনিটি বুস্টার হিসেবেও কাজ করে আমলকি। ফলে রোগ এবং সংক্রমণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারে এই ফল।
ডালিম:
ডালিমের বীজ আয়রনে ভরপুর। যা রক্ত কণিকা উৎপাদন বৃদ্ধি করে। সেই সঙ্গে প্লেটলেট কাউন্টও বাড়িয়ে দেয়। এর পাশাপাশি এই ফলের মধ্যে থাকে ভিটামিন-সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ইমিউনিটি বাড়ায় এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।
কুমড়ো:
প্লেটলেট কাউন্ট বাড়ানোর জন্য কুমড়োর জুড়ি মেলা ভার! কারণ এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে ভিটামিন-এ। যা অস্থিমজ্জাকে উদ্দীপিত করে। যার ফলে দেহে আরও বেশি পরিমাণে প্লেটলেট তৈরি হয়।