ষাট দশকের এই পরিভাষা সামনে রাখা গিয়েছে ৷ একই সঙ্গে নব্বইয়ের দশকের পরিভাষায় বলা হয়েছে Anti-Depression বা অবসাদের নিরসন হয় এমন ওষুধপত্র আছে যা বাজারে কব্জা করেছে ৷ সারা পৃথিবী জুড়ে অবসাদে ভুগছেন এমন মানুষদের ওষুধপত্র দেওযা হযে থাকে যাতে অবসাদ বা ডিপ্রেশন কাটে ৷
ব্রিটেনের ইউনিবার্সিটি অফ লন্ডনের বিজ্ঞানীদের একটি প্রসিদ্ধ জার্নালে ছাপা খবরের ভিত্তিতে জানতে পারা গিয়েছে কোনও ব্যক্তির অবসাদের শিকার বা স্টাডির মতে মানসিক সমতা কম বা বেশির কারণে নয় অবসাদগ্রস্ত ব্যক্তিদের Anti Depressant ওষুধ ফায়দাই নয় লোকসানও করে শরীরের ৷
advertisement
আরও পড়ুন: Curd In Monsoon: দই ছাড়া থাকতেই পারেন না? এই বাদলার মরশুমে 'এইভাবে' খান দই! নইলে কিন্তু বড় বিপদ
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন বর্তমান দিনে মানসিক রোগ অত্যন্ত একটি সমস্যাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করে ৷ এটি একটি গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করেছে ৷ আবসাদ দূর করতে এমন এক পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে যা সত্যিকারেই মন ভাল থাকতে হবে ৷ মানসিক স্বাস্থ্য ভাল রাখতে পরিবেশ ও মিউজিক থেরাপি অর্থাৎ নাচগান ইত্যাদি রয়েছে ৷ আজকের দিনে ভারতে ৪ কোটিরও বেশি মানুষ মানসিক রোগে ভোগেন ৷
আরও পড়ুন: Calorie: ওজন কমাতে ক্যালোরির ঘাটতি তৈরি করবেন কীভাবে? অন্যরা রোগা হতে করছেন, আপনি পিছিয়ে নেই তো?
এই কারণেই বিভিন্ন ধরনের মানসিক সমস্যা দূর করতে নানান ধরনের থেরাপি রয়েছে চিকিৎসকেরা সব সময়েই প্রেসক্রাইব করে থাকেন ৷ এরফলেই মানসিক সমস্যা দূর হয় নিমেষেই ৷ ক্রমেই মানসিক রোগীর সমস্যা বাড়তে শুরু করেছে বর্তমানে ৷ ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার মুনাফা ক্রমেই বেড়ে চলেছে ৷
আরও পড়ুন: Banana Eating benefits: কলা উপকারি বলেই যখন-তখন খেলে হবে না, রয়েছে নির্দিষ্ট সময়
সারা বিশ্বজুড়ে প্রায় ২৬ কোটি মানুষ অবসাদগ্রস্ত ৷ মনে করা হচ্ছে এই সংখ্যা ২০৩০ এর মধ্যে ৩০ কোটি ছাড়িয়ে যেতে পারে ৷ এটাই অনুমান করা হচ্ছে ৷ এমনই অনুমান করা হচ্ছে anti depressant-এ বাজার ছেয়ে গিয়েছে ৷ ২০২০ সালে ১,৫০০ কোটি ডলার অবসাদের ওষুধ বাজারে রয়েছে যা ২০৩০ এর মধ্যে ২,১০০ কোটি হবে অন্তত এমনটাই অনুমান করা হচ্ছে ৷