১) আখরোট
আমেরিকান কলেজ অফ কার্ডিওলজি (JACC) জার্নালে প্রকাশিত সাম্প্রতিক গবেষণা বলেছে যে আখরোটে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড যা শরীরের প্রদাহ রোধ করে। প্রতি দিন আখরোট খেলে বেশ কয়েকটি কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়।
২) ব্লুবেরি
রসে ভরা মিষ্টি ব্লুবেরি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও টিস্যুর বিকাশে সাহায্য করে। আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনের একটি গবেষণায় প্রকাশিত হয়েছে যে প্রতি দিন ১৫০ গ্রাম ব্লুবেরি খাওয়া হৃদরোগের ঝুঁকি ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনতে সাহায্য করতে পারে। তার সঙ্গে অবশ্যই পরিবর্তন আনতে হবে খাদ্যাভ্যাসে ও জীবনযাত্রায়।
advertisement
৩) আপেল
আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনের এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে সব মহিলারা যারা নিয়মিত আপেল খেয়েছেন তাঁদের মধ্যে করোনারি রোগের ঝুঁকি ১৩ থেকে ২২ শতাংশ কম দেখা গিয়েছে।
৪) রসালো ফল
কমলা লেবু, পাতিলেবু ও আঙুরের মতো টক রসালো ফলে আছে ভিটামিন সি, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়াও রসালো ফল কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে যা কার্ডিওভাসকুলার রোগ থেকে দূরে থাকতে সাহায্য করে। রসালো বা সিট্রাস ফলের মধ্যে রয়েছে হেসপারিডিন, যা উচ্চ রক্তচাপ, ধমনী শক্ত হওয়া, রক্তে অস্বাস্থ্যকর (এলডিএল) কোলেস্টেরলের উপসর্গ এবং মহিলাদের মধ্যে স্ট্রোক কম করতে পারে।
৫) বাদাম
চিনাবাদামে আছে প্রচুর পরিমাণে মোনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট। এই ফ্যাট এবং পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট হার্ট ভালো রাখার কাজে আসে। এগুলো কার্ডিওভাসকুলার রোগ, খারাপ কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের বিরুদ্ধে সুরক্ষা দেয় প্রয়োজনীয় চর্বি সরবরাহ করে যা আমাদের শরীর তৈরি করতে পারে না।