বিবিসি-তে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, গবেষকদের ধারণা, মাখন সংরক্ষণ করে রাখার জন্যই ঘিয়ের জন্ম৷ গ্রীষ্মে মাখন যাতে নষ্ট না হয়ে যায়, তার জন্য তৈরি করা হয়েছিল ঘি৷ যেহেতু দুধের বিশুদ্ধতম রূপ হিসেবে ঘি-কে ধরা হয়, তাই পুজোর কাজে ঘি ব্যবহার করা হয়৷ শিকাগোবাসী খাদ্য-ঐতিহাসিক কলিন টেলর সেন বলেছেন, ‘‘চার হাজার বছরেরও বেশি প্রাচীন ঋক বৈদিক শ্লোকে ঘিয়ের উল্লেখ আছে৷’’
advertisement
আরও পড়ুন : কমলালেবু কিনতে গিয়ে বার বার ঠকে যাচ্ছেন? জানুন এই টিপসগুলি, আর ভুল হবে না
ভারতীয় সংস্কৃতিতে ঘিয়ের প্রভাব গুরুত্বপূর্ণ৷ একে পবিত্র নিবেদন বলে মনে করা হয়৷ অগ্নিসাক্ষী করে বিবাহে যজ্ঞাহুতি দেওয়া হয় ঘি দিয়েই৷ পুজো পার্বণ, শুভ অনুষ্ঠান, উৎসবে ঘিয়ের উপস্থিতি অবশ্যম্ভাবী৷ তবে অতিরিক্ত ঘি খাওয়া অনুচিত৷ মনে রাখতে হবে, যে কোনও খাবারে ঘি আসবে ফিনিশিং টাচ হিসেবে৷ খাবারের রূপ-স্বাদ-গন্ধ বাড়িয়ে তুলতে৷