প্রোটিন, ভিটামিন আইকিউ, মিনারেলসে ভরা মাছের ছালের মাধ্যমে শরীরে কিছু ক্ষতিকারক উপাদানও ঢুকতে পারে৷ মাছের ছালে থাকা মারকারি, পলিক্লোরিনেটেড বাইফিনাইল দীর্ঘ দিন শরীরে প্রবেশ করলে নানা অসুবিধে দেখা দিতে পারে৷ মাছের ছালে পারদ থাকতে পারে অনেক সময়৷ বেশি মাত্রায় এই ভারী ধাতু শরীরে বেশি মাত্রায় প্রবেশ করলে ক্ষতি করে পারে৷
advertisement
বাড়ন্ত বাচ্চাদের জন্য অতিরিক্ত পারদ খুবই ক্ষতিকর৷ পাশাপাশি বড়দের জন্যেও এই ধাতু স্নায়ুরোগ, শ্রবণশক্তির দুর্বলতা, মানসিক বিঘ্নতা, ব্যবহারিক দিক দিয়েও নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ ২ কেজির বেশি ওজনের মাছের ছাল না খাওয়াই ভাল৷ অতিরিক্ত দূষিত এলাকার মাছে রাসায়নিক ও অ্যান্টিবায়োটিকস চড়া মাত্রায় থাকে৷ তাই সেই মাছ এড়িয়ে চলুন৷
আরও পড়ুন : ব্লাড সুগারে কি কদবেলমাখা খাওয়া যায়? জানুন ডায়াবেটিসে কদবেল খেলে কী হয়
কিছু সামুদ্রিক মাছের ত্বকে টক্সিন থাকে। তাই সামুদ্রিক মাছ রান্না করার আগে তা ঠিকমতো পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত। আর এইসব মাছ রান্নাও করতে হবে সময় ধরে। তাহলেই টক্সিসিটি কমবে। তাই সমুদ্রের মাছ রান্না করার সময় এই বিষয়টি মাথায় রাখুন। তবেই সুস্থ থাকতে পারবেন।