যে যে উপাদান লাগবে-
এক টেবিল চামচ বেসন
এক চা চামচ চন্দনের গুঁড়ো
এক টেবিল চামচ দুধের মাঠা
৫ ফোঁটা লেবুর রস
এক চা চামচ মধু
একটা ভিটামিন ই ক্যাপসুল
দুই চিমটে হলুদ গুঁড়ো
এক চা চামচ গোলাপ জল
কীভাবে ব্যবহার করতে হবে-
প্রথমে একটি পাত্রে উপরে উল্লিখিত সব উপকরণ নিতে হবে। তারপর সেগুলো ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে। মুখ, ঘাড়, হাতে লাগাতে হবে এই মিশ্রণ। ২৫ থেকে ৩০ মিনিট এটা মুখে রেখে দিতে হবে, তার আগে বৃত্তাকার ভাবে আঙুল দিয়ে আলতো ঘষতে হবে। তবে এই রূপটান যেন পুরো শুকিয়ে না যায়, তাই বেশিক্ষণ ত্বকে রাখা চলবে না। হালকা শুকিয়ে এলেই আলতো করে ঘষে তুলে দেওয়ার পর জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।
advertisement
আরও পড়ুন : ইঁদুরের উৎপাত এড়াতে মেনে চলুন এই টোটকাগুলো; দীপাবলির আগেই সাফ করে ফেলুন বাড়ি বা দোকানঘর
কয়েকটি দরকারি কথাও জেনে রাখা ভাল-
এই রূপটান লাগানোর আগে মুখ পরিষ্কার রাখতে হবে। ঠোঁট ও চোখের চারপাশে এই মিশ্রণ লাগানো যাবে না। আঙুল দিয়ে খুব আলতো করে ঘষতে হবে আর মাথায় একটা শাওয়ার ক্যাপ পরে নিলে ভাল হয়- এতে চুলে এই প্রলেপ লাগবে না। মুখে কোনও ঘা, ব্রণ বা ফুসকুড়ি থাকলে এই প্রলেপ না লাগানোই ভাল। ত্বক যদি খুব সংবেদনশীল হয়, তাহলে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া মুখে এই রূপটান লাগানো যাবে না।
এই রূপটানের উপকারিতা-
বেসন ত্বককে এক্সফোলিয়েট করবে এবং মৃত কোষ দূর করবে। অন্য দিকে, চন্দন ত্বককে উজ্জ্বল করবে। রূপটানের দুধের ক্রিম, মধু এবং গোলাপ জলের কাজ হল ত্বককে গভীরভাবে ময়েশ্চারাইজ করা এবং এর শুষ্কতা দূর করা। হলুদ এবং ভিটামিন-ই ক্যাপসুল ক্ষতিগ্রস্ত ত্বকের কোষগুলিকে মেরামত করে ত্বককে নরম ও মসৃণ করবে।
(এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)