তাই এই সময়ে ওজন কমানো বা বাগে রাখা বেশ কষ্টসাধ্য তো বটেই। তবে কিছু সহজ উপায় মেনে চললে সহজেই বাড়তি মেদ ঝরাতে পারব আমরা। যার মধ্যে রয়েছে সুগারযুক্ত পানীয় এবং ফ্যাটি খাবার না খাওয়া, ঘন ঘন অল্প খাবার খাওয়া, প্রচুর জল খাওয়া, রাতে দেরিতে খাওয়া এড়ানো, ক্র্যাশ ডায়েট না করা, বেশি ফাইবার যুক্ত খাবার খাওয়া। পাশাপাশি ওজন কমানোর আরও কিছু অন্য ধরনের উপায় রয়েছে, তবে তা শর্টকাট পন্থা নয়। অবশ্যই সঠিক উপায়ে ওজন কমানো উচিত। তাহলে কোন পাঁচ টিপস মেনে চললে পুজোর পাঁচ দিন ওজন কমাতে সাহায্য হবে জেনে নেওয়া যাক।
advertisement
আরও পড়ুন: নোরা ফতেহির শরীর চাপা ড্রেস-ফ্যাশনে কুপোকাত ভক্তরা, ছবি সব ভাইরাল
পর্যাপ্ত ঘুম
প্রথমত ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য ঘুম খুবই প্রয়োজনীয়। কারণ শরীর পর্যাপ্ত বিশ্রাম পেলে অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি ঝোঁক কমবে এবং কাজের শক্তি পাবে।
স্বাস্থ্যকর ডায়েট
ওজন কমাতে হলে স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ তা বলাই বাহুল্য। অর্থাৎ অস্বাস্থ্যকর জাঙ্ক ফুড অবশ্যই এড়িতে চলতে হবে। পরিবর্তে বেশি ফল, সবজি এবং চর্বিহীন প্রোটিন খেতে হবে। সাধারণ এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খেলেই ওজন ঝরানো অনেক সহজ হবে।
আরও পড়ুন: চতুর্থীতেই জনজোয়ারের সম্ভাবনা, ভিড় সামলাতে বিশেষ ভাবনা কলকাতা পুলিশের
অধৈর্য হলে চলবে না
ওজন কমাতে নির্দিষ্ট সময় লাগে৷ তাই তড়িঘড়ি ফল না পেলে ধৈর্য হারালে চলবে না। রাতারাতি আমরা ওজন কমানোর ফল নাও পেতে পারি, কিন্তু যদি সহজেই হাল ছেড়ে দিই তাহলে কখনওই লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব না।
নিয়মিত এক্সারসাইজ করতে হবে
ডায়েটের সঙ্গে সঙ্গে ওজন কমাতে এক্সারসাইজও খুবই জরুরি। কারণ এক্সারসাইজ শুধুই ওজন কমাতে নয়, টোনড বডি পেতে সাহায্য করে এবং সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।
বিশেষজ্ঞের পরামর্শ
ওজন কমানোর মনস্থির করলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত৷ এর ফলে আমরা একজন বিশেষজ্ঞের ততত্ত্বাবধানে সঠিক ডায়েট এবং প্রয়োজনে সাপ্লিমেন্টের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করতে পারব।