কী করবেন
১. চিকিৎসাগত কারণ না থাকলে বাড়ির বাইরে বেরোবেন না, সারা দিন নিজের ঘরেই থাকুন।
২. অন্তত ৪০ সেকেন্ড ধরে ভালো করে মাঝে মাঝেই হাত ধুতে হবে। ৬০ শতাংশের বেশি অ্যালকোহলযুক্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজারও ব্যবহার করা যায়।
৩. হাঁচি-কাশির সময়ে মুখ ঢেকে রাখুন, ভালো হয় কনুই দিয়ে মুখ চাপা দিলে।
advertisement
৪. আলাদা একটা ঘরে দরজা বন্ধ করে থাকুন, আলাদা টয়লেট ব্যবহার করুন।
৫. যেখানে হাত দিচ্ছেন, যেমন দরজার হাতল, সিঁড়ির রেলিং, সুইচ এগুলো ডিজইনফেক্ট করতে হবে মাঝে মাঝে।
৬. ৭০ শতাংশের বেশি অ্যালকোহল আছে এমন ডিজইনফেকশনার দিয়ে ফোনটাকেও মাঝে মাঝে মুছে নিতে হবে।
৭. ঘরের বাইরে গেলেই বা কেউ ঘরে এলে সঙ্গে সঙ্গে ফেস মাস্ক পরে নিতে হবে।
৮. মাস্ক পরার আগেও হাত ধুয়ে নিতে হবে। পুরো মাস্ক স্পর্শ না করে কেবল ইয়ার লুপ ধরলে ভালো হয়।
৯. রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ভালো করে খেতে এবং ঘুমোতে হবে, নেশা এই সময়ে না করলেই ভালো!
১০. অক্সিজেন স্যাচুরেশন, বডি টেম্পারেচার, দিনে কতটা কাশি হচ্ছে এই সব নিয়ম করে মাপতে হবে।
কী করবেন না
১. ভয় পাবেন না। তাহলে লড়াই অর্ধেক হেরে যাবেন।
২. বাড়ির বাইরে বেরোবেন না, বাসে-ট্রামে যাতায়াতের প্রশ্নই ওঠে না। না হলে অন্যরা সংক্রমিত হবেন।
৩. কারও সঙ্গে হাত মেলাতে যাবেন না, অন্তত ৬-৮ ফুট দূরত্ব বজায় রেখে কথা বলুন।
৪. খাবার জলের বোতল, থালা-বাসন, তোয়ালে এগুলো বাড়ির লোকের সঙ্গে ভাগ করে নেবেন না।
৫. বাড়িতে কেউ দেখা করতে আসতে চাইলে বারণ করে দিন।
৬. যতক্ষণ ডাক্তার না বলছেন, হোম কোয়ারান্টিনেই থাকুন, নিয়ম ভাঙবেন না।
পরামর্শ সূত্র- মিনিস্ট্রি অফ হেল্থ অ্যান্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার গাইডলাইনস, WHO, CDC
