ক্লিনজিং
প্রতি দিন নিয়ম করে মুখ ধুতে হবে। ত্বক স্পর্শকাতর বা শুষ্ক হলে গরম জলে মুখ ধুতে হবে। স্বাভাবিক ও তৈলাক্ত ত্বকের প্রয়োজন খুব হালকা ফেস ওয়াশ (Skin Care Tips)।
আরও পড়ুন - শীতে গলাব্যথা, গলার খুসখুসানি যেতেই চায় না? আরাম পান ঘরোয়া টোটকায়
ত্বকের আর্দ্রতা
advertisement
একমাত্র খুব তৈলাক্ত ত্বক না হলে প্রতি দিন মুখে ময়েশ্চারাইজার লাগানো যেতে পারে। ত্বক আর্দ্র থাকলে তবেই সুস্থ থাকে। আর শীত (Winter Skin Care) বা গ্রীষ্ম সব সময়েই ত্বকের আর্দ্রতার প্রয়োজন হয়।
ত্বকের সুরক্ষা
বাড়ির বাইরে বেরোলে সানস্ক্রিন লাগাতে ভুলে গেলে চলবে না (Skin Care Tips)। এটা রীতিমতো অভ্যাসে পরিণত করেনিতে হবে। কারণ সূর্যের ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি ত্বকের ক্ষতি করে।
একজিমা থেকে দূরে থাকতে হবে
একজিমা বা ত্বকের সমস্যা শীতকালে বেড়ে যায় (Skin Care Tips)। কারণ এই সময় ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। তাই আগে থেকেই মোকাবিলা করার জন্য সানস্ক্রিন সমেত কোনও তৈলাক্ত মলম লাগাতে হবে।
আরও পড়ুন - কোভিড থেকে সেরে উঠেছেন? কত দিনের মধ্যে ফের শুরু করা যাবে শরীরচর্চা?
ত্বকের যত্নে যেমন সানস্ক্রিন লাগানো হচ্ছে সেই রকমই ঠোঁটের সুরক্ষার জন্য লিপ বাম বা ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে (Winter Skin Care)। এতে ঠোঁটের ক্ষতি কম হবে এবং ঠোঁট আর্দ্র থাকবে। বার বার জিভ দিয়ে ঠোঁট চাটা বন্ধ করতে হবে, এতে ঠোঁট আরও শুষ্ক হয়ে যায়।
ঠোঁট ছাড়াও মুখের মধ্যে আরও একটি স্পর্শকাতর জায়গা হল চোখের নিচের অংশ। এখানে সুগন্ধবিহীন আইক্রিম লাগানো যায়।
তবে একটা কথা বিশেষজ্ঞরা বার বার বলেন, সেটা হল ত্বকের যত্ন শুধু বাইরে থেকে নিলে চলবে না। খাওয়া-দাওয়া ও ডায়েটের দিকেও নজর রাখতে হবে। শীতের সময়ে যে সাইট্রাস বা রসালো ফল পাওয়া যায় সেগুলো খেতে হবে। এই জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট থাকে। আর থাকে ভিটামিন C, যা ত্বকের জন্য খুব ভালো।