মসলিনের কাপড়ের পুঁটুলিতে রাখুন তেজপাতা ও লবঙ্গ। তার পর সেটা রাখুন আটা বা ময়দার পাত্রে। এর ফলে সবরকম পোকামাকড় দূরে থাকবে। তেজপাতায় আছে লিনালুন যৌগ। তাই তেজপাতা পোড়ানো হলে সেই গন্ধ থেরাপটিক উপকারিতা নিয়ে আসে। অ্যারোমাথেরাপিতে মানসিক চিন্তা, উদ্বেগ, ক্লান্তি কমায় তেজপাতার গন্ধ। মানসিক প্রশান্তি পাওয়া যায় তেজপাতার সুবাস থেকে।
advertisement
২ টো বা ৪ টে লবঙ্গদানা, সামান্য কর্পূর এবং ২ টো তেজপাতা যেকোনও পাত্রে পুড়িয়ে নিন প্রদীপের আলোয়। তাহলে আপনার বাড়ি থেকে দূর হবে অশুভ প্রভাব। শীতকালে মশা ও অন্যান্য কীটপতঙ্গের উপদ্রব বাড়তে পারে। সেই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পেঁয়াজের খোসার সঙ্গে কিছু তেজপাতা পুড়িয়ে সেই ধোঁয়া ছড়িয়ে দিন বাড়ির বিভিন্ন অংশে। এই ধোঁয়ার গন্ধে মশা ও পোকামাকড়ের সমস্যা কমবে।
বাড়ির বাগানের বিভিন্ন গাছে অনেক সময় পিঁপড়ে-সহ অন্য পোকামাকড়ের আক্রমণ দেখা দেয়। সেক্ষেত্রেও টোটকা হিসেবে তেজপাতা ব্যবহার করুন। গাছের গোড়ায় তেজপাতা দিয়ে রাখলে কমবে সমস্যা।