তার চেয়ে যদি এমন হয় যে চেয়ারে বসে জুম কল করতে করতেই কিছু এক্সারসাইজ করে নেওয়া যায়? অর্থাৎ সাপও মরল কিন্তু লাঠি ভাঙল না।
জলের বোতল দিয়ে বাইসেপ কার্ল: জলের বোতলগুলি ডাম্বেল হিসাবে ব্যবহার করতে হবে এবং চেয়ারে বসে কিছু বাইসেপ এবং ট্রাইসেপস কার্ল করতে হবে। এই এক্সারসাইজ করলে হাতের আকার ভালো থাকবে।
advertisement
*ওয়াল সিটস: চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়িয়ে দেওয়ালে পিঠ দিয়ে দাঁড়াতে হবে। এবার মনে করতে হবে যেন একটা চেয়ারে বসে আছেন। সেই ভাবে দেওয়ালে ঠেস দিয়ে বসতে হবে হাঁটু ভাঁজ করে। উঠে দাঁড়িয়ে আবার এই পোজ রিপিট করতে হবে। এরকম কিছুক্ষণ করে আবার কাজের জায়গায় ফিরে যেতে হবে।
*ধ্যান বা মেডিটেশন: শ্বাস নিতে হবে এবং শ্বাস ছাড়তে হবে। একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে এটা করতে হবে। অনেকেই বলেন যে ধ্যান করার সময় কোনও কিছু চিন্তা করা উচিত নয়। যদিও এটা ঠিক নয়। মন অশান্ত থাকলে বা কোনও জট পাকানো চিন্তা থাকলে সেটাকে ধ্যানের সময় নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
*বাটারফ্লাই উইংস: এই এক্সারসাইজে ঘাড় ও পিঠের ব্যথায় কাজ দেয়। হাত ভাঁজ করে আঙুল কাঁধে স্পর্শ করতে হবে। এবার কনুই ভাঁজ করা অবস্থাতেই ঘড়ির কাঁটার দিকে চক্রাকার ভাবে পাঁচবার এবং বিপরীতে পাঁচবার করে ঘোরাতে হবে।
*শোলডার শ্রাগ: ট্র্যাপেজিয়াস পেশিতে যদি কোনও সমস্যা থাকলে এই এক্সারসাইজ কাজে আসে। কাঁধ দু'টো তুলে কানের কাছে নিয়ে আসতে হবে। কিছুক্ষণ ওরকম অবস্থায় রেখে আবার কাঁধ নামিয়ে আগের অবস্থায় নিয়ে আসতে হবে। এই পদ্ধতি বেশ কয়েকবার রিপিট করতে হবে। তবে এই এক্সারসাইজ করতে করতে কাজ না করলেই ভালো। বরং এক্সারসাইজ শেষ করে তবেই কাজ শুরু করলে ভালো হয়!