তিরঙ্গা লস্যি:
যা লাগবে- দুই টেবিল চামচ কেশর সিরাপ (গেরুয়া রঙের জন্য), ৩ কাপ দই (সাদা রঙের জন্য), দুই টেবিল চামচ খস সিরাপ (সবুজ রঙের জন্য), এক টেবিল চামচ এলাচ গুঁড়ো, তিন টেবিল চামচ চিনি।
আরও পড়ুন: চারটি খারাপ ব্রেকফাস্টের অভ্যাস ডায়বটিসের ঝুঁকি মারাত্মক হারে বৃদ্ধি করে
advertisement
তৈরির পদ্ধতি- দইতে চিনি এবং এলাচ গুঁড়ো মিশিয়ে নিতে হবে। এবার পতাকার গেরুয়া রঙ পেতে দইয়ের সঙ্গে মেশাতে হবে কেশর সিরাপ। সবুজ রঙের জন্য আলাদাভাবে দই এবং খস সিরাপ মেশাতে হবে। কিছুটা দই আলাদা থাক, এটা সাদা রঙের জন্য ব্যবহার করা হবে। এবার একটা গ্লাসে প্রথমে খস লস্যি, তারপর শুধু দই এবং শেষে ঢালতে হবে কেশর দেওয়া লস্যি। শেষে পেস্তা দিয়ে সাজিয়ে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা পরিবেশন করতে হবে।
তিরঙ্গা পোলাও:
যা লাগবে- ১ কাপ বাসমতি চাল। কমলা রঙের জন্য- দুই টেবিল চামচ ঘি, ১/৪ চা চামচ জিরে, এক চা চামচ আদা বাটা, ১/৪ কাপ টম্যাটো পিউরি এবং কাশ্মীরি লঙ্কা গুঁড়ো, ১/২ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো, ১/২ চা চামচ লাল লঙ্কা গুঁড়ো, এক চা চামচ লাল লঙ্কার পেস্ট, নুন।
সাদা রঙের জন্য- এক কাপ বাসমতি চালের ভাত।
সবুজ রঙের জন্য- দুই টেবিল চামচ ঘি, ১/৪ চা চামচ জিরে, এক চা চামচ আদা বাটা, এক চা চামচ কাঁচা লঙ্কার পেস্ট, ১/২ কাপ পালং শাকের পিউরি এবং নুন।
আরও পড়ুন: পাতে তেজপাতা পড়লে ফেলে দেন, না করাই ভাল, কেন জানলে অবাক হবেন!
তৈরির পদ্ধতি- দু'টি আলাদা নন স্টিক প্যানে ঘি গরম করতে হবে। একটাতে দিতে হবে জিরে। যতক্ষণ না রঙ পরিবর্তন হয় ভাজতে হবে। দ্বিতীয় প্যানেও সামান্য জিরে দিয়ে ভেজে নিতে হবে। এবার প্রথম প্যানে দিতে হবে আদা, লাল লঙ্কার গুঁড়ো এবং লাল লঙ্কার পেস্ট। তাতে টম্যাটো এবং নুন দিয়ে ভাল ভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার এক কাপ জল এবং চাল দিয়ে প্যান ঢেকে দিতে হবে। এবার দ্বিতীয় প্যানে হলুদ গুঁড়ো এবং চাল দিয়ে মেশাতে হবে ভাল করে। সঙ্গে কাঁচা লঙ্কার পেস্ট, আদার পেস্ট পেস্ট এবং নুন দিয়ে নেড়ে দিতে হবে। এবার হাফ কাপ জল দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। জল ফুটতে শুরু করলে তাতে মিশিয়ে দিতে হবে পালং শাক। ভাত ফুটে গেলে নামিয়ে নিতে হবে। এবার প্লেটে গেরুয়া, সাদা এবং সবুজ ভাত বেড়ে দিলেই পাতে ফুটে উঠবে তিরঙ্গা।