বন দফতর সূত্রে খবর, আগামী ২ অক্টোবর থেকে রাজ্যের সমস্ত চিড়িয়াখানা এবং অভয়ারণ্য পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। আর আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে খুলে দেওয়া হবে সমস্ত পার্কও। তবে খুলে দিলেও স্বাস্থ্য নিরাপত্তার নানা বিধিনিষেধ বজায় থাকবে। সেগুলি কড়া নজরদারিতে বলবৎও করা হবে। যেমন, আনলক পর্যায়ে বেঙ্গল সাফারি চালু হলেও স্বাস্থ্যবিধির কারণে বন্ধ থাকবে হাতি সাফারি।
advertisement
বন দফতর সূত্রে খবর, এই সময়ে সমস্ত চিড়িয়াখানা এবং অভয়ারণ্যের টিকিট দেওয়া হবে অনলাইনে। কত জন পর্যটককে একই সঙ্গে ভিতরে ঢুকতে দেওয়া হবে, তা পূর্বনির্ধারিত থাকবে। যেমন, কলকাতা চিড়িয়াখানার ক্ষেত্রে ওই সংখ্যা একসঙ্গে পাঁচ হাজারের বেশি নয়। আবার দার্জিলিং চিড়িয়াখানার ক্ষেত্রে ওই সংখ্যা দু'হাজার।
প্রত্যেক গেটে তাপমাত্রা মাপার যন্ত্র থাকবে। থাকবে হ্যান্ড স্যানিটাইজারও। বন দফতরের গাড়িতে একটি আসন ফাঁকা রেখে পর্যটকেরা বসবেন। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া পর্যটকেরা গাড়ি থেকে নামতেও পারবেন না। সমস্ত পর্যটককে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। বন দফতরের এক কর্তা বলেন, "অভয়ারণ্যের পাশাপাশি খুলে যাচ্ছে থাকার জায়গা, ক্যাফেটেরিয়াগুলিও। তবে খোলার আগে ওই সব জায়গাই খুব ভাল করে জীবাণুমুক্ত করা হবে। জীবাণুমুক্ত করা হবে মিউজিয়াম এবং অন্যান্য অফিসঘরও। বন দফতরের কর্মীদের কড়াভাবে মানতে হবে স্বাস্থ্যবিধি।"
SHALINI DATTA