গোঁজ প্রার্থী নিয়ে যে তৃণমূল কড়া অবস্থান নিতে চলেছে, তা বারবারই জানানো হয়েছিল দলের তরফে৷ মঙ্গলবার রাত থেকেই এ বিষয়ে পদক্ষেপ করা শুরু করে দিয়েছিল তৃণমূল৷ এদিন রাতে সাসপেন্ড করা হয়, মুর্শিদাবাদের সাগরদিঘি ব্লকের চার জন তৃণমূল সদস্যকে৷ জয়ন্তী মূর্মূ, জেলা পরিষদে দাঁড়িয়েছিলেন, শ্যামল মান্ডি, জয়ন্তীর স্বামী, জেলা কমিটির সদস্য ছিলে। সাসপেন্ড করা হয তাঁদের দুজনকেই৷ এছাড়া, জিতু দাস, পঞ্চায়েত সমিতিতে দাঁড়িয়েছেন এবং এক্রামুল হক, স্ত্রীকে নির্দল হিসাবে পঞ্চায়েত সমিতিতে দাঁড় করিয়েছেন। তাঁরাও সাসপেন্ড৷
advertisement
এছাড়াও, সূত্রের খবর, কোচবিহার, জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার এই তিন জেলা মিলিয়ে প্রায় ১১৫ জন মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি। তাঁদেরও সাসপেন্ড করা হচ্ছে বলে তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে।
পূর্ব বর্ধমান, নির্দলের সংখ্যা ১২০ থেকে ১২৫ জন কিন্তু অনেকেই জেলা নেতৃত্বকে বলছেন এখন তাঁরা তৃণমূলের প্রার্থীকে সমর্থন দেবেন। তমলুক সাংগঠনিক জেলায় এখনও গোঁজ প্রার্থীর সংখ্যা ১৫ জন৷
আরও পড়ুন: দারুণ দুর্যোগ! উত্তর সিকিমে ভয়াবহ অবস্থা, আটকে বহু পর্যটক, উদ্ধারে তৎপর সেনা
উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় ৬৬ টি জেলা পরিষদের আসন। তার জন্য ৭৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। মঙ্গলবারই মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন ১১ জন। তবে গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতিতে ‘নির্দল কাঁটা’ রয়েই গিয়েছে।