বিচারপতি অমৃতা সিনহা বলেন, ‘‘নির্বাচন কি চলছে? নির্বাচন কমিশনার কি আছেন? রাজ্যপাল তার জয়েনিং রিপোর্ট ফিরিয়ে নিয়েছেন শুনলাম?’’ উত্তরে অবশ্য কমিশনের আইনজীবী তাঁকে আশ্বস্ত করেন, নির্বাচন প্রক্রিয়া চলছে৷ সেই প্রক্রিয়ায় কোনও ছেদ নেই। আইনজীবী এজলাসে বলেন, ‘‘কমিশনার পদে রয়েছেন। কাজ করছেন। কমিশনার আছেন। যেটা শুনছেন সেটা জল্পনা৷’’
আরও পড়ুন: ‘পদত্যাগ করছেন?’, উত্তরে কী বললেন রাজীব সিনহা? রাজ্যপালের পদক্ষেপের পরেই তুমুল জল্পনা
advertisement
আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতের মাঝেই লোকসভায় নজর! নীতীশের মেগা বৈঠকে যোগ দিতে পটনায় মমতা-অভিষেক
অন্যদিকে, এদিনই ভাঙড় ২ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয় ISF৷ তাদের দাবি, মনোনয়ন পত্র প্রত্যাহার না করলেও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ঘোষণা করা হয়েছে ১০ তৃণমূলপ্রার্থীকে৷
অন্যদিকে, জয়ী তৃণমূলপ্রার্থীরা জানান, তাঁদের বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় জয়ী হওয়ার সার্টিফিকেট দিয়েছে কমিশন। আদালতে সেই শংসাপত্র পেশও করেন জয়ীরা। জয়ী ঘোষিত প্রার্থী, কমিশন, রাজ্য একযোগে জানায় হাইকোর্টের এই মামলা শোনার এক্তিয়ার নেই। ইলেকশন পিটিশনেই সমস্যার নিষ্পত্তি সম্ভব।
সব শুনে জয়ী ১০ তৃণমূল প্রার্থীকে মামলায় অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ বিচারপতি অমৃতা সিনহা। আগামিকাল ফের মামলার শুনানি।