TRENDING:

লোকসভা ভোটের আগে এ রাজ্যে নিজেদের নড়বড়ে সংগঠন নিয়ে চিন্তায় বিজেপি

Last Updated:

বিজেপি সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্বকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, লোকসভা আসন ভিত্তিক ইস্যুতে প্রচার করতে হবে। পথে নেমে প্রচারে জোর দিতে হবে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
ভেঙ্কটেশ্বর লাহিড়ী, কলকাতা: উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ। পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপিকে কার্যত ধরাশায়ী করেছে তৃণমূল। এবার সামনে লোকসভা ভোট। বিজেপিকে চিন্তায় রাখছে তাদের নড়বড়ে সংগঠন। নড়বড়ে সংগঠনে ঘোর চিন্তায় বঙ্গ বিজেপি। তাদের সংগঠন অনেক জায়গাতেই যে দুর্বল তা মানছেন পদ্ম নেতাদের অনেকেই। কয়েক মাস আগে রাজ্যে এসে লোকসভা ভোটে ৩৫ আসনের টার্গেট বেঁধে দিয়ে গেছেন অমিত শাহ। সেই লক্ষ্যে পৌঁছতে পঞ্চায়েতের পরেই সংগঠনে ব্যাপক রদবদল করেছে বিজেপি। এতদিন বিজেপির সাংগঠনিক জেলার সংখ্যা ছিল ৪২। ২৪ এর নির্বাচনকে পাখির চোখ করে লোকসভা কেন্দ্র ভিত্তিক পুনর্বিন্যাসের মধ্যে দিয়ে সেটা বেড়ে হয়েছে ৪৩।
লোকসভা ভোটের আগে এ রাজ্যে নিজেদের নড়বড়ে সংগঠন নিয়ে চিন্তায় বিজেপি
লোকসভা ভোটের আগে এ রাজ্যে নিজেদের নড়বড়ে সংগঠন নিয়ে চিন্তায় বিজেপি
advertisement

৬ বিধায়ককে জেলা সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। জেলা সভাপতির পদে আনা হয়েছে পনেরো জন নতুন মুখও। এত কিছুর পরেও পদ্মকে চিন্তায় রাখছে তাঁদের সাংগঠনিক দুর্বলতা। উদ্বেগ বাড়িয়েছে গত লোকসভা ও বিধানসভা ভোটের ফলাফলের তুলনায় এবারের পঞ্চায়েতের রেজাল্ট। এবার পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপি শূন্য জেলা পরিষদ ১৩,উত্তরবঙ্গে ৪ এবং দক্ষিণবঙ্গে ৯ ৷

advertisement

আরও পড়ুন– সিদ্ধান্ত বদল ! অবসর ভেঙে ফের ক্রিকেটে ফিরছেন মনোজ তিওয়ারি

এই অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে সাংগঠনিক জেলাগুলির সঙ্গে ধাপে ধাপে বৈঠক শুরু করেছে বিজেপির কেন্দ্রীয় ও রাজ্য নেতৃত্ব। সোমবার যেমন বৈঠক হয় কলকাতা কেন্দ্রিক ৪ সাংগঠনিক জেলার সঙ্গে। কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক সুনীল বনসল বৈঠকের নেতৃত্ব দেন। বিজেপি সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই সাংগঠনিক জেলা নেতৃত্বকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, লোকসভা আসন ভিত্তিক ইস্যুতে প্রচার করতে হবে। পথে নেমে প্রচারে জোর দিতে হবে।

advertisement

আরও পড়ুন-বাস আসবে তবে দাঁড়িয়ে থাকবে না, ধর্মতলা বাস স্ট্যান্ড নিয়ে বাস মালিকদের প্রস্তাব পরিবহণ দফতরের 

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

ভোটার তালিকা ধরে অ্যাক্টিভ ভোটারদের চিহ্নিত করতে হবে। অ্যাক্টিভ ভোটারদের চিহ্নিত করে তাঁদের কাছে পৌঁছতে হবে। কোনও রকম গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বরদাস্ত করা হবে না। পুরনো ও নিষ্ক্রিয় কর্মী-সমর্থক-নেতাদের সক্রিয় করতে হবে। মহিলা ভোটারদের দলে অন্তর্ভুক্তিতে জোর দিতে হবে। দলের সব মোর্চার নেতৃত্বের সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করতে হবে। বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট। দিল্লির মসনদ দখলের লড়াই। এই প্রেক্ষাপটে পশ্চিমবঙ্গকে আলাদাভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে গেরুয়া শিবির। মূলত শাসকদল ও সরকারের একাধিক বেনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে সরগরম রাজ্য রাজনীতি। এই আবহকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে বঙ্গে নিজেদের সংগঠনে প্রভাব বাড়াতে চাইছে রাজ্য বিজেপি। তবে শেষ পর্যন্ত বাংলায় নিজেদের রাজনৈতিক জমি কতটা মজবুত করতে পারে বঙ্গ পদ্ম শিবির, তার উত্তর দেবে সময়ই।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
লোকসভা ভোটের আগে এ রাজ্যে নিজেদের নড়বড়ে সংগঠন নিয়ে চিন্তায় বিজেপি
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল