শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “৩৭০ ধারা বিলোপের পর জম্মু ও কাশ্মীরের সাধারণ নাগরিকের নিরাপত্তার ব্যবস্থা সরকার করবে। এমনটাই বলা হয়েছিল। কিন্তু তা সত্বেও কেন এই ঘটনা ঘটল? কোথাও কি গোয়েন্দা ব্যর্থতা হয়েছিল? এখনও আমরা সেটা জানতে পারিনি। আশা করি সরকার আমাদের নিশ্চয়ই সেটা আগামী সময়ে জানাবে”।
বিজেপির পক্ষে বলেন অসীম সরকার প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানানোর দাবি তোলেন। অগ্নিমিত্রা পাল যদিও ‘অপারেশন সিঁদুরের’ প্রেক্ষিতে সেনাবাহিনীর শ্রদ্ধাজ্ঞাপন নিয়ে কেন প্রস্তাবে সিঁদুর নাম রাখা হল না, সেই নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।
advertisement
এই নিয়ে বিধানসভায় নিজের মত প্রকাশ করেন আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি। নওাশাদ জানান, কাশ্মীরে জঙ্গিহানার বিরুদ্ধে পথে নামতে চাইলেও অনুমতি দেয়নি সরকার। এই প্রসঙ্গে নওশাদ বলেন, “এই ঘটনার পর যখন আমরা আইএসএফ প্রথম মিছিল বের করতে চেয়েছিলাম শিয়ালদহ থেকে, কেন সেদিন আপনার সরকার সেটা করতে দেয়নি”। পাশাপাশি, মুর্শিদাবাদের ঘটনা নিয়েও রাজ্যের গোয়েন্দা বিভাগের ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। তিনি বলেন, “এই ঘটনা চলছে তখন কেন প্রধানমন্ত্রী সোনার পোশাক পরে এক অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন? প্রশ্ন তো উঠবেই। সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। পহেলগাঁও এর ঘটনায় যেমন কেন্দ্রের দিকে প্রশ্ন উঠবে, তেমনি এরাজ্যে মুর্শিদাবাদের ঘটনাতেও রাজ্যের গোয়েন্দা বিভাগের দিকে আঙুল উঠবে। প্রশ্ন তো উঠবেই যে কেন মুর্শিদাবাদের ঘটনা আটকানো গেলো না।