নির্বাচন কমিশন সূত্রেই এই খবর পাওয়া গিয়েছে৷ তদন্তের জন্য দিল্লি থেকে রাজ্যে আসছেন সিআইএসএফ-এপ উচ্চপদস্থ আধিকারিকরাও৷ তবে শীতলকুচির ঘটনাস্থলে যাবেন না তাঁরা৷ ওই দিন বাহিনীর যে জওয়ানরা ঘটনাস্থলে ছিলেন, তাঁেদর সঙ্গে কথা বলবেন সিআইএসএফ কর্তারা৷ কথা বলা হবে নির্বাচন কমিশন এবং জেলা পুলিশ প্রশাসনের কর্তাদের সঙ্গেও৷
শীতলকুচির ঘটনার পরই নির্বাচন কমিশনে প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দিয়েছিল সিআইএসএফ৷ সেই রিপোর্টে দাবি করা হয়েছিল, আত্মরক্ষার্থেই গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছিলেন বাহিনীর জওয়ানরা৷ না হলে তাঁদের উপরেই প্রাণঘাতী হামলা চালাতে জড়ো হয়েছিল কয়েকশো গ্রামবাসী৷ জওয়ানদের আগ্নেয়াস্ত্রও কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ৷ কোচবিহারের পুলিশ সুপার এবং কমিশনের দুই বিশেষ পর্যবেক্ষকও বাহিনীর এই দাবিকেই সমর্থন করেছিলেন৷ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য দাবি করেছিলেন, ক্ষমতায় এলে এই ঘটনায় সিআইডি তদন্ত করবেন তারা৷
advertisement
Somraj Bandopadhyay