যে সব জায়গার জমির পরিমাণ উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলি হল, পুরুলিয়ার, রঘুনাথপুরের জঙ্গল সুন্দরী কর্মনগরী। দুটি ধাপে হবে এই প্রকল্পের কাজ। ২৪৮৩ একর জমি রয়েছে এখানে। হলদিয়া শিল্প পার্ক, পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়াতে এর জন্যে ২১৬ একর জমি রয়েছে। নদীয়ার হরিণঘাটায় রয়েছে হরিণঘাটা শিল্প পার্ক। এখানে রয়েছে ১৫৮ একর জমি। পশ্চিম মেদিনীপুরের পানাগড়ে রয়েছে পানাগড় শিল্প পার্ক। যেখানে ২২১ একর জমি আছে। পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরে রয়েছে বিদ্যাসাগর শিল্প পার্ক। যেখানে রয়েছে ৪৪০ একর জমি। রঘুনাথপুর পুরুলিয়ায় রয়েছে রঘুনাথপুর স্টিল এবং অ্যালায়েড শিল্প পার্ক। যার জন্যে আছে ৭৯০ একর জমি। এছাড়া সল্টলেক সেক্টর ফাইভ মণিকাঞ্চনে আছে ৯টি মডিউল।প্রতি মডিউল মিলিয়ে ১৩৪ থেকে ৫০০০ স্কোয়্যার ফিট জমি আছে৷ হাওড়া জেলার ডোমজুড়ের অঙ্কুরহাটিতে জেমস এবং জুয়েলারি পার্ক নিয়ে ৪৬টি মডিউল আছে। প্রতি মডিউলে ১২০০ থেকে ৫০০০ স্কোয়্যার ফিট জমি আছে। বজবজ গারমেন্টস পার্ক। বজবজের এই ক্ষেত্রে ৮৮ মডিউল আছে। যেখানে প্রায় ২৮০০ থেকে ৫১০০ স্কোয়্যার ফিট জমি আছে।
advertisement
এই সমস্ত জায়গায় যারা জমি নিতে ইচ্ছুক তারা শিল্প সাথী পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। এখন এক-জানালা নীতি হওয়ার কারণে অনেক সুবিধা জমি পাওয়ার এমনটাই জানাচ্ছেন শিল্প দফতরের আধিকারিকরা। রাজ্যের শিল্প মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, "শিল্প দফতর বিজ্ঞাপন দিয়েছে। আমরা জানিয়ে দিচ্ছি কোথায় কোথায় কোন কোন শিল্প পার্কে আমাদের কত পরিমাণ জমি আছে। নতুন করে শিল্পকে চাঙ্গা করতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এমনকি আইটি পার্কের জন্যেও আমরা জায়গার পরিমাণ জানিয়ে দিয়েছি।"
