ভবানীপুরে যেখানে ভোটদানের হার পঞ্চাশ শতাংশ পেরোয়নি, সেখানে বেলা তিনটে পর্যন্ত সামশেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুরেভোট পড়েছে যথাক্রমে ৭২.৪৫ শতাংশ ও ৬৮.১৭ শতাংশ৷
আরও পড়ুন: দুপুর পর্যন্ত সামশেরগঞ্জ-জঙ্গিপুরে ভোট পড়ল ৫০%-এর বেশি, পিছিয়ে হাইভোল্টেজ ভবানীপুর...
গত কয়েকটি নির্বাচনের দিকে তাকালেই বোঝা যাবে, ভবানীপুরে ভোট দানের হার যথেষ্ট কম থাকে৷ উপনির্বাচনে তা আরও কমে যায়৷ ২০১১ সালেও ভবানীপুরের উপনির্বাচনে ভোট পড়েছিল মাত্র ৪৪.৭৩ শতাংশ৷ সেই নিরিখে অবশ্য এবার উপনির্বাচনে ভোট দানের হার কিছুটা হলেও বেশি৷ শেষ দু' ঘণ্টায় ভোটদানের হার গত বিধানসভা নির্বাচনের ভোট দানের হারকে ছুঁতে পারে কি না, সেটাই এখন দেখার৷
advertisement
উপনির্বাচনে ভোটদানের হার যে কম থাকবে, তা আন্দাজ করতে পেরেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী এবং ভবানীপুরের তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যেপাধ্যায়৷ সেই কারণেই যখনই তিনি ভবানীপুরে ভোটের জন্য জনসভা করেছেন, প্রত্যেককে ভোট দেওয়ার জন্য বার বার অনুরোধ করেছেন তিনি৷ মুখ্যমন্ত্রী রাখঢাক না রেখেই জানিয়েছেন, ভোটদানের হার কমলে সুবিধা পাবে বিরোধীরা৷
যদিও এ দিন সকাল থেকেই ভবানীপুরে ভোট দানের হার যথেষ্ট কম ছিল৷ প্রথম চার ঘণ্টায় সেভাবে ভোট না পড়ায় শেষ পর্যন্ত ভোট দেওয়ার জন্য ভবানীপুরের বাসিন্দাদের কাছে আবেদন রেখে ট্যুইট করে তৃণমূল কংগ্রেস৷ বেলা বাড়তে অবশ্য ভোটদানের হার কিছুটা বৃদ্ধি পায়৷ যদিও তৃণমূলের এই ট্যুইট নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কাছে অভিযোগ জানিয়েছে বিজেপি৷