১২০৪২/১২০৪১ নং. (নিউ জলপাইগুড়ি-হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি) শতাব্দী এক্সপ্রেস ট্রেনে ০৩ জুলাই থেকে ৩১ অগাস্ট, ২০২৩ পর্যন্ত বিদ্যমান কোচ-সহ সাময়িক ভিত্তিতে ভিস্তাডোম কোচ সংযুক্ত করা হবে। ১৩০৫৪/১৩০৫৩ নং. (রাধিকাপুর-হাওড়া-রাধিকাপুর) কুলিক এক্সপ্রেস ট্রেনে হাওড়া থেকে বিদ্যমান কোচ-সহ ৩ জুলাই, ২০২৩ থেকে এবং রাধিকাপুর থেকে ৪ জুলাই, ২০২৩ থেকে স্থায়ীভাবে ভিস্তাডোম কোচ সংযুক্ত করা হবে। সেই অনুযায়ী, ১২০৪২/১২০৪১ নং. (নিউ জলপাইগুড়ি-হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি) শতাব্দী এক্সপ্রেস ট্রেনটি বর্তমানের ১৪টি কোচের পরিবর্তে ১৫টি কোচের সঙ্গে সপ্তাহে ছয়দিন চলাচল করবে।
advertisement
ট্রেনটিতে ২টি এগজিকিউটিভ ক্লাস এসি চেয়ার কার, ১০টি এসি চেয়ার কার ও ১টি ভিস্তাডোম কোচ থাকবে। ১৩০৫৪/১৩০৫৩ নং. (রাধিকাপুর-হাওড়া-রাধিকাপুর) কুলিক এক্সপ্রেস ট্রেনটি ১৪টি কোচের পরিবর্তে ১৫টি কোচের সঙ্গে চলাচল করবে। ট্রেনটিতে ১টি এসি চেয়ার কার, ৯টি জেনারেল চেয়ার কার, ২টি জেনারেল সেকেন্ড ক্লাস ও ১টি ভিস্তাডোম কোচ থাকবে।
এই অত্যাধুনিক ভিস্তাডোম কোচ চালু হওয়ার ফলে যে সমস্ত যাত্রী নিউ জলপাইগুড়ি-হাওড়া ও রাধিকাপুর-হাওড়া রুটে ভ্রমণ করবেন তাঁরা এই ভিস্তাডোম কোচের উইন্ডো ও ট্র্যান্সপারেন্ট রুফের মাধ্যমে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করার অভিজ্ঞতা লাভ করবেন। রেলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রত্যেকটি ভিস্তাডোম কোচে ৪৪ জন যাত্রী আসন ক্ষমতা রয়েছে, যাত্রীদের উন্নতমানের ভ্রমণের অভিজ্ঞতা প্রদান করা হয় এবং বৈশিষ্ট্যের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে বৃহৎ আকারের কাচের জানালা, কাচের ছাদ, রোটেটিং সিট ও একটি অবজার্ভেশন লাউঞ্জ। সুতরাং যাত্রীরা একটি শ্বাসরুদ্ধকর নৈসর্গিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।
প্রচুর পর্যটক এই সময় যাতায়াত করেন। আর ভিস্তাডোম কোচে যাত্রা করলে বর্ষার সময়ে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য তারা উপভোগ করবেন।