শনিবার সন্ধায় ট্রেনার প্রবীর বসাকের মারে অসুস্থ হয়ে পড়েন অপরাজয়। বমি করতে শুরু করেন। কানে এবং মাথায় যন্ত্রণা শুরু হয়। কানের দু'পাশে ক্ষতচিহ্ন। চড় এর জন্যই আঘাত বলে অভিযোগ। বাড়ি ফিরে ও বমি করতে থাকায় কলকাতা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ইএনটি বিভাগে পরীক্ষা পর জানানো হয় কানে বড়সড় কোন ক্ষতি হয়নি। সেখান থেকে রেফার করা হয় রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অফ ওফ্থালমলজি বা চোখের বিভাগে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এমনই ধরা পড়ার আশঙ্কা।
advertisement
আরও পড়ুনবর্ধমান স্টেশনের পুরোনো নকশায় বজায় থাকছে, চলতি মাসেই খুলতে পারে প্রবেশদ্বার
আঘাতের ফলে চোখের দৃষ্টিশক্তির মাত্রা কমে গিয়েছে। রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অফ ওফ্থালমলজি থেকে জানানো হয়, আঘাতের কারণে এই ক্ষতি হয়েছে। পরিবারের অভিযোগ বারবার ন্যাশনাল সুইমিং অ্যাসোসিয়েশন কর্তাদের বললেও কোন ফল মেলেনি। অভিযুক্ত প্রশিক্ষক ট্রেইনার প্রবীর বসাকের বিরুদ্ধে বড়তলা থানায় অভিযোগ করেছেন।