আরও পড়ুন– পুজোর মুখেই নিম্নচাপের আশঙ্কা ! জেলায় জেলায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা
চলতি বছরে একাধিক পুজো বাঙালি অস্মিতার বার্তা দিচ্ছে। কেন বাঙালি ইস্যুতে সরব তৃণমূল তা বোঝানো যাবে। সূত্রের খবর, পুজো মিটলে এবারও বিজয়া সম্মিলনীর আয়োজন করবে শাসক দল।রাজ্য জুড়ে কয়েক শো বিজয়া সম্মিলনী করবেন তারা। এবার দুর্গাপুজোকে কেন্দ্র করে ‘বাঙালি অস্মিতা’র লড়াইয়ে নেমেছে বিজেপি। বিজেপির এই নতুন কর্মসূচির নাম ‘বাঙালি মিলন সমারোহ’ যা ‘দুর্গা সহায়’ কর্মসূচির অংশ।
advertisement
এই কর্মসূচির মূল লক্ষ্য শুধু বাংলা নয়, দেশের প্রতিটি প্রান্তে এবং দেশের বাইরেও যেখানে দুর্গাপুজো হয় সেখানে বাঙালির পাশে দাঁড়ানো। এর জন্য একটি বিশেষ কমিটিও গঠন করা হয়েছে, যার নেতৃত্বে আছেন বিজেপির সর্বভারতীয় দুই সাধারণ সম্পাদক দুষ্মন্ত কুমার গৌতম এবং তরুণ চুঘ। প্রতিটি রাজ্যে একজন নেতাকে এর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। বিজেপির দাবি, এই উদ্যোগ বাঙালির ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির প্রতি সম্মান জানানোর জন্য। বিজেপি নেতৃত্বের একাংশ অবশ্য এবিষয়ে স্পষ্ট জানিয়েছেন, এটি সম্পূর্ণ দিল্লি সরকারের উদ্যোগ। তারা বাঙালিদের আবেগকে সম্মান জানাতে চাইছে।
পুজোর সময় রাজ্যজুড়ে জনবহুল এলাকায় ও বড় পুজো মণ্ডপের কাছাকাছি দলীয় বুক স্টল করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য। বিজেপিকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি তৃণমূল কংগ্রেস। দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, হল ভাড়া করে দুর্গাপুজো করতে হয়। যাদের দলে কয়েকটা দলবদলু ছাড়া কারও পুজোর সাথে যোগ নেই।
