আরও পড়ুন: শিশুদের উপর চাপ কমাতে প্রাইমারি ক্লাসে কমল বইয়ের ভার
তাপমাত্রার পারদ ক্রমশ উর্দ্ধমুখি ৷ গরমে হাঁসফাঁস শিল্পাঞ্চল ৷ এরম অবস্থায় বেজায় বেকায়দায় পড়েছেন খনি শ্রমিকরা । একদিকে টার্গেট পূরনের চাপ অন্যদিকে ৪২ ডিগ্রি তাপমাত্রা ৷ নাভিশ্বাস ছুটছে কয়লা শ্রমিকদের ৷ মূলত খনি গর্ভে যারা কাজ করছেন তারা রোদের হাত থেকে বাঁচলেও গরম হাওয়ার স্রোতে ঘেমে নেয়ে একসা হয়ে যাচ্ছেন ৷
advertisement
আরও পড়ুন: সন্ধে ছ’টার মধ্যে সাত জেলায় বজ্রবিদ্যুত-সহ ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা
অন্যদিকে ভূপৃষ্ঠে কর্মরত শ্রমিক কাজ করছেন চড়া রোদে পুড়েই । স্বাভাবিক কারণেই কর্মশক্তি হারাচ্ছেন তারা ৷ এখনও বৃষ্টির দেখা নেই ৷ মাঝে মধ্যে কালো মেঘের লুকোচুরি খেলা । বিপদ ডেকেছে দু’পশলা বৃষ্টি । মাটি ভিজেছে । সেখান থেকে বের হচ্ছে গরম তাপ ৷ জলীয় বাষ্প বাড়িয়েছে আদ্রতা । কখন কাটবে অস্বস্তি , কখন অঝোরে নামবে বৃষ্টি । চাতক পাখির মতই তাকিয়ে সকলে ৷
আরও পড়ুন: প্রখর রোদে শুকিয়ে যাচ্ছে কুঁড়ি, ক্ষতির শঙ্কায় ফুলচাষিরা
আজ তীব্র গরমে নাজেহাল পুরুলিয়াবাসী ৷ সোমবার পুরুলিয়ার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি, সর্বনিম্ন ২৯ ডেগ্রি সেলসিয়াস ৷ গতকালের তুলনায় ২ ডিগ্রি কম, তবু বেলা বাড়তেই রাস্তা ফাঁকা প্রায়। বেলার দিকে অবশ্য কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ৷
দাবদাহ অব্যাহত বর্ধমানে। সকাল থেকেই গনগনে রোদ। সেইসঙ্গে গরম হাওয়ায় নাজেহাল বাসিন্দারা। গত কয়েকদিনের তুলনায় আজ বেড়েছে তাপমাত্রা। আজ বর্ধমানের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃষ্টি না হওয়ায় চরম অস্বস্তিতে সকলেই।