TRENDING:

বাড়ি বাড়ি বেল বাজিয়ে পুজোর চাঁদা নিতে আসেন যারা, তাই এলেন দানের ঝুলি নিয়ে...

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: সারাবছর উত্তরের উত্তর সবাইকে উত্তর দিয়ে যায়। প্রতিবেশীর পুজোকে টেক্কা দেওয়া থেকে পুজোর বাজেটে বা থিমে এগিয়ে থাকার চেষ্টা। পুজোর শেষ হলেই পরের পুজোর আয়োজন করা। পাড়ার প্রতিটি বাড়িতে বছরে বহুবার আনাগোনা, কখনও চাঁদা চাইতে আবার কখনো লক্ষী ভাঁড় দিয়ে জমানো টাকার ভাগ বসাতে।  প্রতিবেশী পুজোর খুঁটিনাটি থেকে পাড়ার নতুন অতিথিদের থেকে চাঁদা চাইতে ওদের নেই কোন দ্বিধা। টালা বারোয়ারীর পুজোর হবু কর্তা থেকে প্রবীণ কর্তাদের দেখলেই অনেকেই বলে ফেলেন এবার আবার কী নিতে এলেন? কিন্তু রবিবারের দিনটা ছিল আলাদা৷ এদিন কিছু নিতে নয়, দিতে এলেন তারা৷
advertisement

একদল মধ্যবয়সী পুজো কর্তা সামাজিক দুরত্ব মেনে পাড়ায় এলেন, চাঁদা নিতে নয়৷ কর্তাদের সামনে ভ্যান আর তার উপর নিত্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী। এলাকার প্রতিটি বাড়িতে প্রয়োজন বুঝে পৌঁছে দিলেন চাল-ডাল-আলু-পিঁয়াজ-তেল। লকডাউনের শহরে এখন মাস্ক বাধ্যতামূলক,  মাস্ক না থাকলে সংক্রমণ তো দূরে থাক পুলিশ আগে দৌড়ে যাচ্ছে টালায়। রোজের মত এলাকায় বাজার না এলেও সামান্য বাজার করতে আসা প্রতিবেশীদের মাস্ক ছাড়া দেখা যায় এদিক-ওদিক। খাদ্য সামগ্রীর সঙ্গে মাস্ক ও স্যানিটাইজারও দিল পুজো কমিটি।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ঘরে বসে এইভাবে হচ্ছে 'মোটা' ইনকাম, পথ দেখাচ্ছেন গৃহবধূ! বড় সুযোগ মিস করবেন না
আরও দেখুন

বাড়ির বেল বাজিয়ে তারা বলে উঠলেন " দাদু এবার নিতে নয়, দিতে এসেছি নিয়ে যান।"  সবাই হাসি মুখে গ্রহণ করলেও অনেকেই চাঁদা কথা মনে করে দিল টালা বারোয়ারীর কর্তাদের।  যা তাদের কাছেও লকডাউনের মতই অপ্রত্যাশিত। পুজোর কর্তা অভিষেক ভাট্টাচার্য জানালেন, বাড়ির বাজার করাটা কর্তব্য, এটা বাড়ির বাজার সবাই একটাই পরিবার। পুজোর মারামারি থাকুক,  পাশের পাড়াতেও যাব দিতে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
বাড়ি বাড়ি বেল বাজিয়ে পুজোর চাঁদা নিতে আসেন যারা, তাই এলেন দানের ঝুলি নিয়ে...
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল