দক্ষিণ কোরিয়ার জিওজে শহরে ইন্টারন্যাশনাল কালচার অ্যান্ড আর্ট ফেডারেশন ও ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অফ মিউজিয়ামের যৌথ উদ্যোগে চলবে এই প্রদর্শনী। সেই মঞ্চে ভারত থেকে প্রথম মহিলা বিচারক হিসাবে জায়গা করে নিলেন স্বাতী। আরও একবার বাংলার মুখ উজ্জ্বল করলেন এই বঙ্গতনয়া ৷ এবার আরও বড় দায়িত্বে স্বাতী৷ একাধিক বিভাগে অংশগ্রহণকারীদের পুরস্কৃত করার জন্য বিভিন্ন দেশের শিল্পীদের নিয়ে ১৪ জনের একটি বিচারকমণ্ডলী থাকবে। যার অন্যতম সদস্য হিসাবে তাঁকে মনোনীত করা হয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল কালচারাল অ্যান্ড আর্ট ফেডারেশন (ICAF)-এর এই প্রদর্শনীতে ইতিমধ্যেই বিশ্বের ৬০টি দেশ থেকে প্রায় ২৬০-এরও বেশি শিল্পীর কাজ এসে পৌঁছেছে। তাঁদের শিল্পকলা প্রদর্শিত হবে এ বছর সেপ্টেম্বরে। গত সাত বছর ধরে এই আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে এই সংস্থা ৷ যেখানে বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক এবং শিল্প কলার প্রদর্শনী হয়ে থাকে ৷ স্বাতীর কথায় তাঁদের পরিবারের আধ্যাত্মিক গুরু যোগীরাজ শক্তিকিঙ্কর লাহা রায় তাঁর সকল অনুপ্রেণার উৎস ৷ পাশাপাশি বাবা পার্থ সারথী রায় চৌধুরি, মা পর্ণা রায় চৌধুরী এবং স্বামী প্রসেনজিৎ ঘোষের কাছ থেকেও বরাবরই তাঁর কাজের জন্য উৎসাহ এবং সাহায্য পেয়েছেন তিনি ৷ স্বামীর সঙ্গে কর্মসূত্রে নরওয়েতে থাকলেও বর্তমানে কলকাতায় ফিরেছেন স্বাতী ৷ এরপরই আইসিএএফ-এর ডাকে ফের দক্ষিণ কোরিয়া যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন তিনি ৷
advertisement