বিরোধী দলনেতার এও দাবি, 'আরবিআই রাজ্য সরকারকে ঋণ দিতে চাইছে না। কেন্দ্র যদি ছাড়পত্র দেয় তবেই মিলবে ঋণ। রাজ্যের মানুষকে অর্থনৈতিক ও সামাজিক দিক থেকে সুরক্ষিত রাখাই বিরোধী দলনেতার দায়িত্ব। ঋণ পেলে রাজ্য সরকার আম আদমির টাকা নয়ছয় করবে। তাই আমি বিরোধী দলনেতা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনকে সতর্ক করেছি। বললেন শুভেন্দু অধিকারী। ঋণ নিয়ে লড়াই অব্যাহত। নিয়ম বহির্ভূত ভাবে রাজ্য সরকার ১০ হাজার কোটি টাকা ঋণের আবেদন করেছে।
advertisement
আরও পড়ুন - ৮০০০ টাকার থেকেও কম দাম! 5000mAh-র দমদার ব্যাটারি, ফ্লিপকার্টে বেস্টসেলার ফোনের অফার
শুভেন্দুর এই দাবি প্রসঙ্গে রাজ্যের অর্থমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য জানিয়েছিলেন, "জাতীয় আয়ের চেয়ে বাংলার গড় আয় অনেকটা বেশি। এটা কেন্দ্রীয় সরকার তার তথ্যেই স্বীকার করেছে। রাজ্যের জিএসডিপি শেষ এক বছরে ৩-৪ শতাংশ বেড়েছে। একই সঙ্গে বাংলার ফিসক্যাল ম্যানেজমেন্ট উন্নত হওয়ায় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নেওয়ার যোগ্যতা বেড়েছে। সবকিছু নিয়ম-কানুন মেনেই ঋণের আবেদন করা হয়েছে। ওঁর ( শুভেন্দু) যদি বাংলার প্রতি এতই টান থাকে তাহলে কেন্দ্রের কাছ থেকে রাজ্যের প্রাপ্য এক লক্ষ কোটি টাকা মেটানোর উদ্যোগ নিন না।’’
কার্যত রাজ্যের অর্থমন্ত্রীর সুরেই কথা বলেছেন বিধানসভার অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ও। শুভেন্দু অধিকারীর কটাক্ষ, ''সরকারের ডিয়ার লটারি আর মদ বিক্রি করা ছাড়া আর কোনও কিছু থেকেই রাজস্ব আসেনা। যে সমস্ত সামগ্রী থেকে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আদায় হতে পারতো সেখানেও কাঁটা কাটমানি।’’
VENKATESWAR LAHIRI