শুভেন্দু কটাক্ষ করে আরও বলেন, মুখ্যমন্ত্রী দুর্গাপুজোকে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পরিণত করতে চাইছেন এবং জোর করে অসম্পূর্ণ মণ্ডপের উদ্বোধন করছেন। শুভেন্দু অধিকারীর এই মন্তব্যের কড়া জবাব দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, “হিন্দু ধর্মের বিষয়ে আমরা শুভেন্দুদের অনেক কিছু শিখিয়ে দেব।”
আরও পড়ুনঃ বিকেল ৫টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ প্রধানমন্ত্রীর! কী চমক দেবেন মোদি, জল্পনা তুঙ্গে
advertisement
তিনি আরও বলেন, মুখ্যমন্ত্রীকে তিন হাজারের বেশি পুজোর উদ্বোধন করতে হবে, তাই সময়ের অভাবে তিনি আগেই কিছু মণ্ডপের উদ্বোধন শুরু করেছেন। অন্যদিকে কুণাল ঘোষ স্মরণ করিয়ে দেন, মহালয়ার ভোরে রেডিওতে বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের চণ্ডীপাঠের অনুষ্ঠান যখন সম্প্রচারিত হয়, তখনও পিতৃপক্ষই থাকে, দেবীপক্ষ শুরু হয় তার পরে। এছাড়াও, তিনি বলেন, অনেক পুজোর রেকর্ড সংখ্যক আমন্ত্রণ এসেছে এবং পুরুলিয়া, গড়পঞ্চকোটের মতো কিছু জায়গায় পঞ্জিকা মেনেই পূজা ১৬ দিন আগে শুরু হয়েছে। এই বিতর্কে রাজ্যের আসন্ন পুজোতেও রাজনীতি উত্তপ্ত থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে।
অপরদিকে, বিজেপির রাজ্য সভাপতি শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “ওঁর উপর মহাদেবের ভরসা আছে। মমতার উপর ভরসা আছে বলেই তো দেবী দুর্গাকে মহাদেব মর্তে পাঠাচ্ছেন। মা দুর্গার এই জনপ্রিয়তা তৃণমূল দাবি করে তারাই করেছে। মমতাই ভগবান, আর ভগবানই মমতা। উনিই পঞ্জিকার উর্ধে।