advertisement
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার বিকেলে প্রথমে বিজেপির যুব মোর্চার সভার সভা থেকে হুঙ্কার দেন শুভেন্দু অধিকারী। এর পরই যাদবপুরের 8B বাসস্ট্যান্ডের দিকে এগোচ্ছিলেন বিরোধী দলনেতা। সেখানে পুলিশের সঙ্গে তাঁর বচসা বাধে। এর পর যখন শুভেন্দু অধিকারী গাড়ি ঘুরিয়ে যাদবপুর থানার দিকে এগোচ্ছেন, সেই সময় ৪ নম্বর গেটের সামনে তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে কালো পতাকা দেখান কয়েকজন। সঙ্গে সঙ্গে শুভেন্দু-র কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তারক্ষীরা নেমে এসে তাঁদের ওপর লাঠিচার্জ করে বলে অভিযোগ।
আরও পড়ুন: ভারতীয় রেল নিয়ে রেকর্ড নরেন্দ্র মোদির, তালিকায় ৯ রাজ্য! নাম পশ্চিমবঙ্গেরও
এ দিন সভামঞ্চ থেকে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘সৌরভ চৌধুরীরা বাংলা পক্ষের লোক। এরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পে রোলে আছেন। যে পার্টি কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা তুলে ফেলে দিয়েছে, উপড়ে ফেলে দিয়েছে..আমরাও এখান থেকে এই তথাকথিত টুকরে টকরে গ্যাং, দেশবিরোধী শক্তি, ইনকিলাবি নাড়া, চিন যাদের বাপ আর মা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যার গার্ডিয়ান, তাঁদেরকে তুলে ফেলব। এ দায়িত্ব আমাদের’।
আরও পড়ুন: ভারতের সবচেয়ে বড় নদীর নাম জানেন? যা ভাবছেন, তা কিন্তু নয়! সঠিক উত্তর জানেন মাত্র ১% মানুষ
গত কয়েকদিন ধরেই দফায় দফায় উত্তেজনা ছড়িয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে। বৃহস্পতিবার শুভেন্দু অধিকারীর সভার আগে এবং পরেও একই ছবি দেখা গিয়েছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনেই বিজেপি ও অতিবামপন্থী সংগঠনের সংঘর্ষ বেধে যায়। দফায় দফায় উত্তেজনা ছড়ায়। বিজেপির বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ তোলে অতিবামপন্থী সংগঠন। আমরা নয়, এসএফআইয়ের ছেলেরা মেরেছে, দাবি করে বিজেপি।