এরপরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘২০১৬ এবং ২০১৯-এর নির্বাচনে রাজীব কুমারকে নির্বাচন কমিশন সরিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভেবেছিলেন নির্বাচন কমিশনের নির্দেশকে পাত্তা না দিয়ে আমি যেভাবে রাজ্য চালাই সেভাবেই চালাব। বিগত নির্বাচনে পুরুলিয়ার পুলিশ সুপার-সহ একাধিক এস পি রয়েছেন যাদের নির্বাচন কমিশনের তরফে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরবর্তীকালে তাঁদের আবার পুনর্বহাল করা হয়েছে।’’
advertisement
নিয়ম লঙ্ঘন করে এখনও অনেক আধিকারীকরাই বহাল তবিয়তে রয়েছেন বলেও দাবি করে শুভেন্দু অধিকারীর মন্তব্য, ‘‘আমরা ঠিক সময়ে কমিশনের কাছে সব অভিযোগ জানাব।’’
আরও পড়ুন– এই টক শাকের উপকারিতা জানলে প্রতিদিন খাবেন, হার্ট ভাল রাখে, ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
শুভেন্দু অধিকারী সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, ‘‘আমি বিরোধী দলনেতা হিসেবে নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি করছি যে, শুধুমাত্র রাজীব কুমার নয়, লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের ভোটের কাজে ব্যবহার না করে বিগত নির্বাচনগুলিতে ব্যবস্থা নেওয়া আইপিএস এবং আইএএসদের ভিন রাজ্যে পাঠিয়ে দিতে। না হলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আড়ালে থেকে ওই সমস্ত আইপিএস- আইএএসদের পরিচালনা করবেন।’’ যদি সত্যিকারের নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে হয় তাহলে বিগত নির্বাচন গুলিতে ব্যবস্থা নেওয়া আইপিএস-আইএএসদের বাংলার ভোটের কাজে না যুক্ত করার দাবিও কমিশনের কাছে জানালেন শুভেন্দু অধিকারী।