TRENDING:

মন্ত্রিসভার সদস্যদের বরখাস্ত করা উচিত তৃণমূলের, মন্তব্য সূর্যকান্তের

Last Updated:

নারদকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য ও তৃণমূলের আর্জি খারিজের পর শাসকদলের সমালোচনায় মুখর হন সিপিআইএম নেতা সূর্যকান্ত মিশ্র ৷

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: নারদকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য ও তৃণমূলের আর্জি খারিজের পর শাসকদলের সমালোচনায় মুখর হন সিপিআইএম নেতা সূর্যকান্ত মিশ্র ৷ বাম রাজনীতিবিদের কটাক্ষ, ‘সুপ্রিম কোর্টের রায়ে লজ্জিত হওয়া উচিত তৃণমূলের ৷’
advertisement

মঙ্গলবার রাজ্য সরকার ও তৃণমূলের যাবতীয় আর্জি খারিজ করে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ বহাল রাখল সু্প্রিম কোর্ট ৷ উল্টে সিবিআইয়ের প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট জমা দেওয়ার সময় সীমা আরও বাড়িয়ে দিল শীর্ষ আদালত ৷ একইসঙ্গে রাজ্যকে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে মামলা প্রত্যাহারের নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট ৷

এই রায় আসার পরই শাসক দলের সমালোচনায় মাঠে নেমে পড়ে বিরোধী শিবির ৷ সিপিআইএম নেতা সূর্যকান্ত মিশ্র মুখ্যমন্ত্রী ও শাসক দলের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘সুপ্রিম কোর্টের রায়ে তৃণমূল ও রাজ্য সরকারের লজ্জিত হওয়া উচিত ৷ মন্ত্রিসভার সদস্যদের বরখাস্ত করা উচিত মুখ্যমন্ত্রীর ৷ সংসদের এথিক্স কমিটিরও লজ্জিত হওয়া উচিত ৷ অবিলম্বে এথিক্স কমিটির বৈঠক করে জড়িতদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা উচিত ৷’

advertisement

নারদ মামলায় বহাল থাকছে সিবিআই তদন্ত। রাজ্য সরকার ও তৃণমূল নেতাদের স্পেশাল লিভ পিটিশন খারিজ করে জানাল সুপ্রিম কোর্ট। নারদ মামলায় প্রাথমিক অনুসন্ধান করে এফআইআর করতে সিবিআইকে এক মাস দিল শীর্ষ আদালত। রিপোর্টে অপরাধের প্রমাণ পেলে তারপরই এফআইআর করতে পারবে তদন্তকারী সংস্থা।

গত সপ্তাহে এর জন্য সিবিআইকে ৩ দিন সময় দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। সুপ্রিম কোর্টে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের নির্দেশ, হাইকোর্টের কাছে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে রাজ্য সরকারের।

advertisement

সুপ্রিম কোর্টে করা মামলার আবেদনও প্রত্যাহার করতে হবে। রাজ্যের তরফে এদিন সওয়াল করতে আদালতে আবেদন করেন দুই আইনজীবি কপিল সিব্বল ও অভিষেক মনু সিংভি। যদিও তাদের সওয়াল শুনতেই রাজি হয়নি আদালত।

কলকাতা হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেন সাংসদ-বিধায়ক সহ সাত জনপ্রতিনিধি। নারদ রায়কে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের করল রাজ্যও। তবে রাজ্য সহ দুই জনপ্রতিনিধির মামলা পদ্ধতিগত ক্রুটির জন্য গ্রহণ করেনি শীর্ষ আদালত। শুভেন্দু অধিকারী, কাকলী ঘোষদস্তিদারের মতো সাংসদরা ছাড়াও মামলা দাখিল করেন শোভন চট্টোপাধ্যায়, ইকবাল আহমেদ, মদন মিত্ররা। এদের বেশ কয়েকজনকে ভিডিও ফুটেজে টাকা নিতে দেখা গিয়েছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
মন্ত্রিসভার সদস্যদের বরখাস্ত করা উচিত তৃণমূলের, মন্তব্য সূর্যকান্তের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল