শুভেন্দু অধিকারী বহুদিন ধরেই বলে আসছেন, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন এবং রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন একসঙ্গে হবে৷ বর্তমান রাজ্য সরকার ২০২৬ সাল পর্যন্ত মেয়াদ সম্পূর্ণ করতে পারবে না বলেই দাবি করে আসছেন বিরোধী দলনেতা৷
এ দিন সুকান্ত মজুমদারও দাবি করেন, 'একে একে রাজ্যের অনেক মন্ত্রীকেই জেলে যেতে হবে৷ সেক্ষেত্রে তো সরকার চালানোই মুশকিল হবে৷ আমার তো মনে হয়, মুখ্যমন্ত্রীকেও জেলে যেতে হতে পারে৷ আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ছাড়া এই সরকার কেউ চালাতে পারবে না৷ ফলে ডিসেম্বর মাসের পর এই সরকার টিকবে বলে আমার মনে হয় না৷'
advertisement
আরও পড়ুন: মিঠুন চক্রবর্তীকে ‘জোয়ানের হজমি’ পাঠাচ্ছেন কুণাল ঘোষ !
বিজেপি রাজ্য সভাপতির এই আক্রমণের পাল্টা জবাব দিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব৷ তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, 'এরা আসলে গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না৷ দেড় বছর হয়নি হেরে ভূত হয়েছে, তার পরেও এসব কথা৷ এমন একটা ভাব, মনে হচ্ছে এদের কথাতেই ইডি- সিবিআই চলে৷'
সুকান্তর পাশে বসেই এ দিন কার্যত তাঁর সুরেই চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন মিঠুন চক্রবর্তী৷ তিনি দাবি করেন, তৃণমূলের অন্তত একুশ জন বিধায়ক তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন৷ এর জবাবে তৃণমূল নেতা তাপস রায় বলেন, 'কারা যোগাযোগ রাখছেন সেই নামগুলো উনি বলে দিন না৷ আর আমার মনে হয় না তৃণমূল বিধায়কদের এত দুরবস্থা হয়েছে যে রাজনৈতিক কারণে মিঠুনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে৷ '
