সুজন চক্রবর্তী বলেন, "তৃণমূলের জনজোয়ারের মাজা ভেঙে গেছে তৃণমূলের সভায় এত পুলিশ রয়েছে। অভিষেকের সভায় সরকারি ব্যবস্থাপনা। নির্বাচন কমিশনের ভোট লুঠ হয়েছে ২০১৮ সালে, তৃণমূলের ভোট লুঠ হয়েছে ২০২৩ সালে। পিসির ভাটার টান, আর ভাইপোর জনজোয়ার। কত বিশাল বিশাল তাবু, সেটা দেখতে লোক আসছে। আজ ভোটের বক্স লুঠ হয়েছে, এরপর তাবু, গাড়ির টায়ারও লুঠ হবে।"
advertisement
তিনি বলেন, "১০০ দিনের কাজের টাকা লুঠ হয়েছে, কোথায় গেছে? চাকরির টাকা কোথায় গেছে? তার কিছু অংশ মাত্র এটা। আমি বলেছিলাম ১০০ কোটি। যাঁরা জানেন তাঁরা বলছেন আমি কিছুই জানি না। শয়ে শয়ে কোটি টাকা কর্পোরেটের মত খরচ হচ্ছে। এটা জনজোয়ার না, অভিষেক এর যাত্রা। এটাতে লুঠের মহড়া চলছে। ২০২৩ এর ভোটে প্রার্থী দিতে পারবেনা। এটা গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নয়, তৃণমূল যে লুটেরাদের পার্টি সেটা প্রমাণিত হল।"
আরও পড়ুন, আর মাত্র দেড় মাস! বিরল অবস্থানে যাচ্ছে শনি, ৫ রাশি এখনই সতর্ক হয়ে যান
আরও পড়ুন, টানা চলছে বৃষ্টি, কমছে গরম! দিঘায় আবহাওয়ার বিরাট বদল, জানুন বিশদে
সুজনরে কটাক্ষ, "ভোট করার যোগ্যতাই নেই তৃণমূলের। আমরা চ্যালেঞ্জ দিচ্ছি পঞ্চায়েত ভোটের তারিখ ঘোষণা হোক। কেন্দ্র না দিলে আবাসের টাকা দেবেন মুখ্যমন্ত্রী । আবাসের টাকা তো লুঠ করে বান্ডিল করাই আছে, মুখ্যমন্ত্রীকে তো দিতেই হবে। এই ভোটেও কেন্দ্রীয় বাহিনী? ২০০০ পুলিশ ছিল, তার পরেও ব্যালট লুঠ হল। এখন যা পরিস্থিতি তাতে অভিষেক এবার কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে এই ভোট করানোর দাবি করতেই পারে।"
