TRENDING:

Flood: ভয়াবহ বন্যা ঠেকাতে নয়া উদ্যোগ রাজ্যের, খরচ নয় বরং আয় হবে মোটা টাকা

Last Updated:

Flood: প্রাথমিক হিসাবে ২৮ নদী, খাল, বিলে এই কাজে রাজ্যের আয় হবে ১১২ কোটি টাকা। বছরে আয়ের হিসাবে আনুমানিক ৬০০ কোটি টাকা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতা: বন্যা ঠেকাতে নদী, খাল, বিল খনন। আয় বাড়াতে জোড়া কৌশল রাজ্যের। নদীতে ড্রেজিং করার জন্য টেন্ডার। নদীর বালি ও মাটি বিক্রি করবে ঠিকাদার। বালি ও মাটির বিনিময়ে রাজ্যকে রাজস্ব। ড্রেজিংয়ে বাড়বে নদীর ধারণ ক্ষমতা। ড্রেজিং যথাযথ হলে খাল, বিলের নাব্যতা বাড়বে।এর ফলে বন্যা ঠেকানো যাবে। প্রাথমিক হিসাবে ২৮ নদী, খাল, বিলে এই কাজে রাজ্যের আয় হবে ১১২ কোটি টাকা। বছরে আয়ের হিসাবে আনুমানিক ৬০০ কোটি টাকা। WBNDTCL খননের গাইডলাইন তৈরি করে দেবে। সেচ দফতর পুরোপুরি মনিটরিং করবে। বন্যা নিয়ন্ত্রণে রাজ্য সেচ দফতর বিভিন্ন জেলায় মজে যাওয়া খাল-সহ ছোট নদী সংস্কারের প্রস্তাবগুলি বিবেচনা করছে। রাজ্যের সেচ মন্ত্রী মানস ভুইয়া, ও সেচ সচিব জেলাশাসকদের ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে ছোট নদী-সহ খাল চিহ্নিত করার নির্দেশ দিয়েছেন।
* বন্যা ঠেকাতে নয়া উদ্যোগ রাজ্যের
* বন্যা ঠেকাতে নয়া উদ্যোগ রাজ্যের
advertisement

অতি বৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন হওয়ার অন্যতম কারণ পলিমাটিতে খাল ও ছোট নদীগুলি মজে যাওয়া। এজন্যই হচ্ছে নদী ভাঙন। তাই এখনই জেলাগুলিতে মজে যাওয়া বা জলধারণ ক্ষমতা কমে যাওয়া খাল ও নদীগুলি চিহ্নিত করে পলিমাটি তুলে সংস্কারের প্রস্তাব পেশ করা হয়েছে। তা না হলে বর্ষায় বন্যার মোকাবিলা করা সম্ভব নয়।

advertisement

আরও পড়ুন-১০০ বছর পর সপ্তগ্রহী যোগ…! বিরল সংযোগে টাকার সমুদ্রে ভাসবে ৩ রাশি, লটারি লাগলেই ‘মালামাল’, ভাগ্যের বিরাট খেলা শুরু

যে জমিগুলি পলিমাটিতে মজে গিয়েছে তা জেলা কালেক্টরেটের নামেই রেকর্ড রয়েছে। সেগুলি থেকে পলি তোলার কাজ করা যেতে পারে।  সম্প্রতি, নদিয়ায় বুড়ি-গঙ্গার মজে যাওয়া পলিমাটি তুলে নদিতে পুর্নজ্জীবিত করার প্রসঙ্গও তুলেছেন। এছাড়া ইছামতী নদীতে যেভাবে নয়া উদ্যোগে রাজ্য কোনও অর্থ ব্যায় না করে রাজস্ব সংগ্রহ করেছে , পাশাপাশি ড্রেজিং করিয়ে নিয়েছে তাও আলোচনায় উঠে এসেছে।

advertisement

আরও পড়ুন-৪ দিন পরেই শনিদেবের ভয়ঙ্কর খেলা শুরু…! মহাসদয়ে কপাল খুলছে এদের, যা হাত দেবে তাই সোনা, জানুন আপনার কপালে কী?

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
দেখলে মনে হবে লাড্ডু ,মোদক কিংবা রসমালাই, কিন্তু খাওয়া যাবে না! এতো অন্য জিনিস
আরও দেখুন

প্রসঙ্গত, রাজ্য সরকার বন্যা নিয়ন্ত্রণের আগেই ‘জল ধরো, জল ভরো’ কর্মসূচির মাধ্যমে পুকুর কাটার উদ্যোগ করা হয়। এই পরিকল্পনাটি ১০০ দিনের গ্রামীণ কর্ম প্রকল্পের মাধ্যমে রূপায়ণ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে রাজ্যে সরকারি জমিতে লক্ষাধিক পুকুর কাটার কাজ হয়েছে। সে কারণে রাজ্যে মজে যাওয়া খাল সংস্কার করতে চায় রাজ্য সরকার। এর সঙ্গেই সরস্বতী-সহ কানা দামোদর নদীর মতো ছোট নদীগুলি  সংস্কারের কাজে হাত দিতে চায় প্রশাসন। তাছাড়া বন্যা নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব। সেচ মন্ত্রী মানস ভুইয়া, জানিয়েছেন, এই নয়া উদ্যোগের ফলে বন্যা ঠেকানো যেমন সম্ভব হবে, তেমনই রাজ্যের কোষাগারেও অর্থ আসবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Flood: ভয়াবহ বন্যা ঠেকাতে নয়া উদ্যোগ রাজ্যের, খরচ নয় বরং আয় হবে মোটা টাকা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল