সূত্রের খবর, শনিবার ছুটির দিন হওয়ায় ই ফাইলিংয়ের মাধ্যমে সুিপ্রম কোর্টে আবেদন করেছে রাজ্য সরকার এবং রাজ্য নির্বাচন কমিশন৷
আরও পড়ুন: হিংসা-হানাহানি বরদাস্ত নয়, জেলায় জেলায় নজরদারিতে আজ বড় পদক্ষেপ কমিশনের, কী সিদ্ধান্ত?
গত বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে গোটা রাজ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে হবে৷ নির্দেশ কার্যকর করার জন্য রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে ৪৮ ঘণ্টা সময় দিয়েছিল হাইকোর্ট৷ সেই অনুযায়ী শনিবার রাত ৮.১৭ মিনিটের মধ্যে সুপ্রিম কোর্টে যেতে হত কমিশনকে৷ তা না হলে ওই সময়ের মধ্যে হাইকোর্টের নির্দেশ কার্যকর করতে পদক্ষেপ করতে হত৷
advertisement
ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট দাখিল করে রেখেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং মালদহ দক্ষিণের কংগ্রেস সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরী৷ ফলে রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে গেলেও তাঁদের আইনজীবীর বক্তব্য না শুনে কোনও নির্দেশ দেবে না শীর্ষ আদালত৷
যদিও সুপ্রিম কোর্টে যাওয়া নিয়ে এ দিন সকালেও হেঁয়ালি বজায় রাখেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনা রাজীব সিনহা৷ তিনি দাবি করেন, সুপ্রিম কোর্টে মামলা করা নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি৷
সূত্রের খবর, শীর্ষ আদালতে করা আবেদনে রাজ্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, স্পর্শকাতর বুথের কোনও তালিকাই তারা তৈরি করেনি৷ তার আগেই রায় দিয়েছে হাইকোর্ট৷ রাজ্য সরকারও মনে করছে, সর্বত্র কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করে ভোট করার খারাপ আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি রাজ্যে নেই৷